ছোট বাচ্চাদের কাশি হলে করণীয় | Bacchader Kashi Hole Koronio
বাচ্চাদের কাশি হলে করণীয় কি আজকে এই আর্টিকেলে জানতে পারবেন। বাচ্চাদের কাশি হওয়াটা স্বাভাবিক। বেশির ভাগ সময় শীতকালে ছোট শিশুদের কাশি হয়ে থাকে। যাইহোক আজকে আপনি এই আর্টিকেলটা শেষ পর্যন্ত পড়লে জানতে পারবেন (bacchader kashi hole koronio) কি।
![]() |
ছোট বাচ্চাদের কাশি হলে করণীয় | Bacchader Kashi Hole Koronio |
এই ছাড়াও আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করেছি ৮ মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয়, ৬ মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয়, বাচ্চাদের ঠান্ডা কাশির ঔষধ, শিশুর অতিরিক্ত কাশি ও জ্বর, ৪ মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয়, 2 মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয়, বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে করণীয়, শিশুদের কফ কাশির ঔষধ, ছোট বাচ্চার সর্দি কাশি ইত্যাদি সকল সম্পর্কে।
ছোট বাচ্চাদের কাশি হলে করণীয়
ছোট বাচ্চাদের কাশি হওয়ার টা খুবই স্বাভাবিক একটা বিষয়। এই সমস্যাটি প্রায় প্রত্যেকটি বাচ্চাদের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। কারন ছোট বাচ্চারা বেশি ধুলা বালি তে খেলাধুলা করে থাকে। বিশেষ করে যেই বাচ্চার মা - বাবা সচেতন নয় সেই বাচ্চার এই সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। অনেক সময় ছোট বাচ্চাদের কাশি অনেক মারাত্বক রূপ ধারন করে।
আরো পড়ুনঃ পৃথিবির সবচেয়ে ভালো গেম কোনটি?
তবে সবার বাবা - মা চাই তার সন্তান সুস্থ থাকুক। কিন্তু কিছু কিছু ভুলের কারনে এই চাওয়া টা হয় না। বাচ্চাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম যার ফলে বাচ্চাদের বেশি রোগ হয়ে থাকে। বাচ্চাদের বিভিন্ন রোগের মধ্যে বাচ্চাদের কাশির সমস্যা অন্যতম একটি রোগ।
শিশুরা সর্দি-কাশিসহ নানা রোগে ভুগে থাকে বেশির ভাগই গরমের সময়। তবে জ্বর, ঠান্ডা-কাশি হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায় বেশির ভাগই শীতকালে। যার জন্য শিশুদের শীতকালে বেশি যত্ন নিতে হয়। এই সময় জ্বর, সর্দি ভালো হয়ে গেলেও কাশি সহজে ভালো হতে চাই না।
আরো পড়ুনঃ ফোড়ার মলম এর নাম কি?
যাইহোক আজকে আমরা আপনাদের জানিয়ে দিব কিভাবে শীতকালে এবং গরম কালে আপনার শিশুর যত্ন নিবেন যাতে কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আপনি যদি জানতে চান ছোট বাচ্চাদের কাশি হলে করণীয় কি? ( bacchader kashi hole koronio )তাহলে আজকের এই আর্টিকেল টি স্কিপ করবেন না।
বাচ্চাদের সর্দি কাশি কেন হয়? | ছোট বাচ্চার সর্দি কাশি
![]() |
বাচ্চাদের সর্দি কাশি কেন হয়? | ছোট বাচ্চার সর্দি কাশি |
বাচ্চাদের সর্দি কাশি বিশেষ করে শীতকালে বেশি হয়ে থাকে। এই সময়ের সর্দি কাশি সহজে যেতে চাই না। খুব মারাত্বক রূপ ধারন করে যদি ঠিকমতো চিকিৎসা না নেওয়া হয়। যাইহোক আমরা এখন জানত পারব শিশুদের সর্দি-কাশির পেছনের মূল কারন কি।
আরো পড়ুনঃ কোন মুরগি পালনে লাভ বেশি?
শিশুদের সবচেয়ে খারাপ রোগগুলির মধ্যে কাশি হলো অন্যতম। গুরুতর ভাবে যদি কাশি হয়ে থাকে শিশুদের তাহলে শিশুর স্বাস্থ্যকর, স্বাস্থ্যবান ব্যক্তিও ক্লান্ত হয়ে পড়েন। এই ছাড়াও এই সময় মাথা থেকে শুরু করে শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যাথা হয়।
কাশি হলে শুধু গলা ব্যথা করে তেমন কিন্তু নয় এটি বুক, হাত, পা সহ সব জায়গাতেই সমস্যা করে। বুদ্ধি হওয়া ব্যাক্তির ক্ষেত্রে এই লক্ষণ বুজে নেওয়া অনেক সহজ। কিন্তু কিভাবে একজন শিশু চাইলেও এই লক্ষণ গুলির কথা বলতে পারে না। তার জন্য আজকের আর্টিকেলটা, আমরা আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব শিশুদের কাশির লক্ষণ গুলি কি।
আরো পড়ুনঃ কাশির ট্যাবলেট এর নাম কি?
অনেক সময় সাধারণত সর্দি ও ঠাণ্ডা লাগা বা ফ্লু এর উপসর্গ রূপেই বাচ্চাদের কাশির লক্ষণ দেখা দেয়। বাচ্চাদের কাশির কিছু লক্ষণ রয়েছে সেই গুলি হলোঃ হাঁপানি, টিউবারকুলোসিস, সংক্রমণ, কালো কাশি, ফ্লু, সর্দি ও ঠান্ডা লাগা ইত্যাদি কারনে মূলত শিশুদের কাশি হয়ে থাকে।
ফ্লুঃ
ফ্লু হলে কাশির লক্ষণ দেখা দিতে পারে শিশুদের। এই ছাড়াও কখনো কখনো জ্বর, সর্দি, এবং বমি হতে পারে।
সর্দি ও ঠান্ডা লাগাঃ
শিশুদের কাশি হওয়ার অন্যতম কারণ হলো সর্দি এবং ঠান্ডা লাগা। অতিরিক্ত সর্দি এবং ঠান্ডা লাগার ফলে শিশুদের কাশি হয়ে থাকে। তার সাথে সাথে গলা চুলকানি, চোখ জ্বালা দেওয়া, নাক বন্ধ, সর্দি, জ্বর জ্বর ভাব ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। তাই শিশুকে কাশি থেকে মুক্তি করতে চাইলে ঠাণ্ডা আবহাওয়া থেকে দূরে রাখুন।

ছোট বাচ্চাদের সর্দি-কাশির পেছনে কারণ কী?
বিশেষ করে ৬ মাসের দিকে বাচ্চাদের সর্দি কাশি বেশি হয়ে থাকে। এই সময়ে বাচ্চারা খুব ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকে। আর এই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থার কারন ঠান্ডা। এই ছাড়াও বাচ্চাদের কাশি পিছনের পরিবেশগত একটি কারণ আছে।
আরো পড়ুনঃ সর্দির ট্যাবলেট এর নাম কি?
অনেকের বাবা - মা বুজতে পারে না তার সন্তান কোন পরিবেশে ছিল এবং কোথা থেকে ঠান্ডাটা লেগেছে। এই ছাড়াও ছোট শিশুদের কাশির হওয়ার আরো নানা কারন রয়েছে। অনেক সময় ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস বা জীবাণুজনিত কারনে ছোট বাচ্চাদের কাশি হয়ে থাকে।
কী কারণে আমার সন্তানের কাশি হয়েছে, সেটি বোঝার উপায় কি?
আপনি যদি উপরের তথ্য গুলি পড়ে থাকেন তাহলে এতক্ষনে বুজে গেছেন কি কারনে ছোট বাচ্চাদের কাশি হয়ে থাকে। এরপরেও কিছু পরিবেশের কারনে ছোট শিশুদের কাশি হয়ে থাকে এইগুলি সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো।
আরো পড়ুনঃ বমি হলে করনীয়।
ছোট বাচ্চাদের কাশির বা বিভিন্ন রোগের কারন হলো পরিবেশ। বিশেষ করে গ্রামের দিকে শিশুদের এই সমস্যা বেশি হয়। কারন অনেকে কাঁচা বাড়ি বা টিনের ঘরে বসবাস করে। ফলে ঠান্ডা বাতাস খুব বেশি পরিমাণে ঢোকে ঘরের মধ্যে। আর এই ঠান্ডা বাতাস শিশুদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। বিশেষ করে ৬ মাস থেকে ১ বছরের বাচ্চাদের জন্য।
আরো পড়ুনঃ পৃথিবির সবচেয়ে খারাপ মানুষ কে?
এই ছাড়াও বাচ্চারা সব কিছু বুজতে পারে না, ছোট শিশুরা খোলামেলা পরিবেশে বেশি খেলাধুলা করে থাকে যার ফলে বিভিন্ন ভাইরাসের আক্রমনে শিকার হয়। এটি মূলত সামাজিক ও অর্থনৈতিক কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
আরো পড়ুনঃ চায়না এলইডি টিভির দাম কত?
ছোট শিশুরা ঘরে থাকতে চাই না তারা বাহিরে খেলাধুলা করতে বেশি পছন্দ করে। এই ছাড়াও বাচ্চারা সন্ধ্যার পর ঘরের বাইরে বেশি যাওয়ার চেষ্টা করে, আর এটি হলো শিশুদের কাশি হওয়ার মূল কারন।
শিশুর কাশি সারানোর ঘরোয়া | বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে করণীয়
এখন জেনে নিন বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে করণীয় উপায় কি? আপনি এই আর্টিকেলটা শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনার সন্তানের কাশি খুব তাড়াতাড়ি ভালো করতে পারবেন। অনেক কারনে শিশুদের কাশি হয়ে থাকে। আশা করি কারন গুলি জেনে গেছেন। শিশুদের কাশির কারন কি যদি জানেন তাহলে আপনি জানেন বাচ্চাদের কাশি হলে কি করনীয়।
আরো পড়ুনঃ রবি মিনিট কেনার কোড।
যেই কারনে মূলত বাচ্চাদের কাশি হয় এইগুলি থেকে বাচ্চাদের দূরে রাখতে হবে। তাহলে এমনি এমনি বাচ্চাদের কাশি ভালো হয়ে যাবে। এই ছাড়াও যদি বাচ্চাদের বেশি পরিমাণ কাশি হয় তাহলে নিচে কিছু ঘরোয়া টিপস দেওয়া রয়েছে এইগুলি দেখে নিন।
গার্গল করাঃ
কাশি ও গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে এবং সর্দি থেকে মুক্তি পেতে চাইলে গরম পানি দেওয়া গার্গল করার মতো কার্যকরী টিপস আর হয় না। তবে এমনে গরম পানি দিয়ে গার্গল করালে হবে না। প্রথমে একটি গ্লাস নিয়ে সেইখানে গরম পানিতে সামান্য লবণ মিশিয়ে নিন এর পর ঐ পানি দিয়ে গার্গল করা। দিনে কমপক্ষে তিন বার গার্গল করতে হবে। খাবারের পর, রাতে ঘুম যাওয়ার আগে করলে বেশি ভালো হয়।
সরিষার তেল ও রসুনঃ
ছোট বাচ্চাদের শরীরের জন্য সরিষার তেল ও রসুন খুবই উপকার। যদি বাচ্চাদের কাশি হয় থেকে সরিষার তেল ও রসুন অনেক কার্যকরী হয়ে দাঁড়ায়। সামান্য রসুনের জন্য কিছু সরিষা তেল গরম করে নিন এরপর রসুন থেঁতো করে মিশিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। এরপর শিশুদের হাতের তালু ও পায়ের পাতায়, বুক, পিঠ, ইত্যাদি তে মালিশ করে নিন। এই ভাবে প্রতিদিন ২-৩ বার করে ২-৭ দিন মতো করলে ইনশাআল্লাহ ছোট বাচ্চাদের কাশি বা সর্দি খুব তারাতারি ভালো হয়ে যাবে।
গরম স্যুপঃ
শিশুদের বেশির ভাগই সময় কাশি হয়ে থাকে ঠান্ডার কারনে, যদি এমন হয়ে থাকে তাহলে গরম স্যুপ খাওয়াতে পারেন এটি অনেক ভালো কাজ করবে। ইনশাআল্লাহ এইভাবে কিছুদিন খাওয়ালে কাশি সাথে সাথে গলা ব্যথাও কমে যাবে।
মিশ্রিঃ
মিশ্রি খাওয়াতে পারেন বাচ্চাদের যাতে কাশি ভালো হয়ে যাবে। বিশেষজ্ঞরা বলে শিশুদের মিশ্রি খাওয়ালে এতে গলার আর্দ্রতা বজায় রাখে, এর ফলে গলার ব্যাথা এবং জ্বালা কম হয় ফলে কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আদা ও মধুঃ
বাচ্চাদের কাশি থেকে মুক্তি করার জন্য, নিয়মিত এক টুকরা আদার সাথে মধু মিশিয়ে খাওয়ালে খুব তাড়াতাড়ি শিশুদের কাশি ভালো হয়ে যায়। কাশি থেকে মুক্তি পাওয়ার এক দুর্দান্ত ঘরোয়া উপায় হলো আদা, দুধ, মধু, ইত্যাদি।
নোটঃ এক বছরের কম বয়সী শিশুদের মধু খাওয়াবেন না।
দুধ ও হলুদঃ
অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে হলুদের মধ্যে। তাই বাচ্চাদের দুধের সাথে হলুদ মিশিয়ে খাওয়াবেন, দেখবেন বাচ্চাদের কাশি ভালো হয়ে যাবে। আধা চা চামচ হলুদ ১ গ্লাস গরম দুধে মিশিয়ে নিন এরপর বাচ্চাদের খাওয়ান তাহলে কাশি থেকে বাচ্চারা মুক্তি পাবে।
লেবু ও মধুঃ
লেবু বুক থেকে কফ দূর করে গলা পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। ফলে বাচ্চাদের এক চা চামচ মধু লেবুর সাথে মিশিয়ে খাওয়ানো হয় তাহলে কাশি ভালো হয় যাবে। শ্বাসযন্ত্রের ব্যাকটিরিয়া ধ্বংস করে দেই মধু। তবে ১ বছরের নিচে বাচ্চাদের মধু খাওয়ানো যাবে না।
তুলসী পাতাঃ
তুলসীর পাতার রস বাচ্চাদের গলায় কফ জমে থাকা থেকে মুক্তি দেই। ফলে শিশুদের তুলসীর পাতার রস খাওয়ালে কাশি থেকে মুক্তি পাবে।
অ্যালোভেরাঃ
কাশির জন্য অ্যালোভেরা রস অনেক ভালো। ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে হোক অথবা বয়স্ক যে কেউ অ্যালোভেরার রস এবং মধুর মিশ্রণ খেতে পারেন। ফলে কাশি ভালো হয়ে যাবে।
গরম তরল খাদ্য পান করানঃ
ঠান্ডার কারনে শিশুদের কাশি হয়ে থাকে। সেই ক্ষেত্রে শিশুদের সবসময় গরম কাপড় চোপড় পড়ানো, গরম তরল খাদ্য খাওয়ানো হলো কার্যকরী উপায়।
শিশুকে শোয়ানোর নিয়ম ঠিক করুনঃ
শিশুকে শোয়ানোর ক্ষেত্রে ভুল হলে তাদের নানা রকম রোগ হয়ে থাকে। তার মধ্যে গলা ব্যাথা, পিঠ ব্যাথা অন্যতম। তার জন্য শিশুকে শোয়ানোর সময় মাথা উঁচু করে রাখুন।
বাচ্চাদের কাশির সিরাপ | বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম | সর্দি কাশির সিরাপ
অনেকে জানতে চাই ছোট বাচ্চাদের কাশি হলে কোন ঔষধ খাওয়াতে হয়। তার জন্য নিচে কিছু বাচ্চাদের সর্দি কাশির ঔষধের নাম দেওয়া হয়েছে। যাইহোক ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এই ঔষধ গুলি খাওয়ানো যাবে না।
- Tofen →{টোফেন}
- Adovas →{এডোভাস}
- Madhuvas →{মধুভাস}
- Ambrox →{এমব্রক্স}
- Tusca Plus →{তুশকা প্লাস}
- Remocof →{রেমোকফ}
নোটঃ শুধুমাত্র বাচ্চাদের কাশির সিরাপের সাথে পরিচিত হওয়ার জন্য এই ঔষধের নাম গুলি দেওয়া হয়েছে। আমরা আপনাদের পরামর্শ দি না এই ঔষধ গুলি খাওয়াতে। অন্যথায় আমরা দায়ী থাকব না।
শিশুদের কাশি কেন হয়?
গলা বা শ্বাসনালীর মধ্যে প্রদাহের জন্য এবং মিউকাস বাইরে বেরিয়া আসার কারণে মূলত শিশু / ছোট বাচ্চাদের কাশি হয়ে থাকে। তবে কাশির অনেক কারন থাকে। ছোট বাচ্চাদের কাশির লক্ষণ গুলি আমরা আলোচনা করেছি আজকের এই আর্টিকেলটি তে।
বাচ্চাদের কতক্ষণ কাশি থাকা স্বাভাবিক?
বাচ্চাদের দিনে কয়েকবার কাশি হতে পারে বিভিন্ন ভাইরাল ইনফেকশন থাকলে এবং এই কাশি অনেক সময় কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হয়। তবে ২ থেকে ৩ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে কাশি হলে আপনার চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
কি ধরনের কাশি খুব মারাত্বক রূপ নেই?
বিভিন্ন ধরণের কাশির মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর কাশি হলো (হুপিং কাশি)। এটি গভীর, দ্রুত কাশি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
চার রকমের কাশি কি কি?
কাশি অনেক রকম হয়ে থাকে। তার মধ্যে চার ধরনের কাশি অন্যতম সেইগুলি হলোঃ
- শুষ্ক কাশি।
- প্যারোক্সিসমাল কাশি।
- ক্রপ কাশি।
- ভেজা কাশি।
ছোট বাচ্চাদের রাতে কাশি কেন হয়?
বিশেষ করে সর্দি বা ফ্লু ভাইরাসের কারণে হয় , তবে তার নাক বন্ধ বা সর্দিও থাকতে পারে। তার গলা ব্যথা, চোখ জল এবং জ্বর থাকতে পারে। ফ্লু কখনও কখনও ডায়রিয়া বা বমিও হতে পারে।
শিশুর সর্দি-কাশি হলে কী করবেন?
আপনার বাচ্চাদের গরম কাপড়ে জড়িয়ে রাখুন এবং খেয়াল রাখবেন ঘরের তাপমাত্রা যেন ঠান্ডা বা বেশি গরম না হয় । আপনি বাচ্চাকে আপনার শরীরের সংস্পর্শে আসতে দিন এবং শিশুটিকে আপনার শরীরের সাথে জড়িয়ে ধরে বসুন। একে ক্যাঙ্গারু মাদার থেরাপিও বলা হয়।
ছোট বাচ্চাদের কাশি হলে করণীয় এই আর্টিকেলে কোন ভুল তথ্য থাকলে এবং Bacchader Kashi Hole Koronio এই আর্টিকেল সম্পর্কে কোন অভিযোগ বা কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন।