পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ কে ছিলেন
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ কে ছিলেন - চেঙ্গিস খান, ফেরাউন, অ্যাডলফ হিটলার, মাও সেতুং, নমরুদ, কাবিল, শাকা জুলু, ভ্লাড দ্য ইম্পালার, সাদ্দাম হোসেন ইত্যাদি এইরাই ছিল পৃথীবির খারাপ মানুষ।

যাইহোক আমরা এই খারাপ / নাস্তিক দের সম্পর্কে নিচে ব্যাখ্যা করেছি। এইসব নাস্তিক ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষদের মধ্যে অন্যতম। এই ছাড়াও পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মেয়েদের নাম আমরা আলোচনা করেছি। পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ দেশ কোনগুলি এই সম্পর্কেই ও জানতে পারবেন এই একটি পোস্টে।
সূচীপত্রঃ পৃথিবীর খারাপ মানুষ, দেশ, মহিলা, ব্যাক্তি, কাজঃ
- পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ কে ছিলেন
- পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষের তালিকা
- পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মেয়ে কে
- বাংলাদেশের সবচেয়ে খারাপ মহিলা কে
- পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ কাজ কি
- পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট মানুষ কে
- পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ দেশ
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ কে ছিলেন
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ ছিলেন ফেরাউন, নমরুদ, কাবিল, চেঙ্গিস খান, ইদি আমিন, শাকা জুলু, ভ্লাড দ্য ইম্পালার, সাদ্দাম হোসেন, অ্যাডলফ হিটলার, মাও সেতুং।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সত্যিকারের ভালোবাসা বুঝার উপায়।
সবাইকে এদের কে অনেক ঘৃনা করে এই নাস্তিক গুলি এই পৃথিবীর মানুষের সাথে অনেক অত্যাচার করেছে। অনেক কষ্ট দিয়েছে এই দুনিয়ার মানুষকে। এই ছাড়াও এই নাস্তিক গুলো আল্লাহর সাথে অনেক খারাপ আচরন করেছে। এই নাস্তিক গুলি ছাড়াও আরো অনেক খারাপ মানুষ আছে যাদের নাম হয়তো ইতিহাসে পাতায় এখুনি উঠেনি।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষের তালিকা
- ফেরাউন
- নমরুদ
- কাবিল
- চেঙ্গিস খান
- ইদি আমিন
- শাকা জুলু
- ভ্লাড দ্য ইম্পালার
- সাদ্দাম হোসেন
- অ্যাডলফ হিটলার
- মাও সেতুং
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ ফেরাউন
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ ছিল ফেরাউন যে নিজেকে খোদা বলে দাবি করেছে। সেই অর্থাৎ ফেরাউন নিজেই জানত সে খোদা নন এরপরেও ঐ নাস্তিক নিজেকে খোদা বলে দাবি করে। যাইহোক আমরা অনেকেই জানি ফেরাউনের মতো খারাপ ব্যাক্তি কেউ হতে পারে না।
ফেরাউন এইটি কারো নাম নয়। ফেরাউন সে ফিরআউন এবং ফারাও নামেও পরিচিত। ফেরাউনের নাম শুনেন নি এমন ব্যাক্তি খুঁজা অনেক কঠিন। সবাই কম বেশি ফেরাঊনের সম্পর্কে জানেন। এরপরেও আমরা নিচে ফেরাউন সম্পর্কে কিছু তথ্য আলোচনা করেছি।
বিজ্ঞানীরা নতুন তথ্য প্রকাশ করেছেন ফেরাউনের মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে। ফেরাউন পৃথিবীর বিখ্যাত রাজা ছিল যার পরিচয় নাস্তিকের চাইতেও খারাপ। ফেরাউনের মমি এখনও মিশরীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। বিজ্ঞানীদের একটি দল ফেরাউনের মাথার সিটি স্ক্যান করেছে।
আমরা সবাই জানি ফেরাউনের মমি এখনও মিশরীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। তিনি ছিলেন মিশরের সবচেয়ে শক্তিশালী সম্রাট। ফেরাউন খ্রিস্টপূর্ব ১৬ শতকে রাজত্ব করেছিলেন। তার মমিটি ১৮৮১ সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল। বিজ্ঞানীরা বলেন তার মাথার সিটি স্ক্যান করায় বেশ কিছু গুরুতর ক্ষত দেখেছেন। যাইহোক মিসর থেকে ফেরাউনের লাশ আনা হয়েছিল ১৯৮১ সালে ফ্রান্সে। এই নাস্তিককে লাল গালিচা সংবর্ধনা দিয়ে বরণ করা হয়।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশে গেম খেলে টাকা ইনকাম।
যাইহোক ফেরাউনকে মিশরে এমনি আনতে পারে নি। ফেরাউনের জন্যে ও পাসপোর্ট তৈরি করা হয়েছিল। পাসপোর্ট এ তার নাম দেওয়া হয়েছিল মহান মিসর সম্রাট। আর এইটাই ফ্রান্সের নিয়ম।
এই ফেরাউনের লাশটি এমনে এমনে ফ্রান্সে আনা হয়নি। বিজ্ঞানীরা সারা রাত গবেষণা করে এই ফেরাউনের লাশ নিয়ে। তারা বলেন তার মৃত্যু হয়েছে সাগরে। সাগরে ডুবে মারা যাওয়ার কারনে তার শরীরে লবনের কণা পাওয়া গেছে বলে দাবি করে। এই ছাড়াও বিজ্ঞানীরা বলেন বড় বড় ঢেউ টেকাতে গিয়ে তার তার হাড্ডিতে চোট লাগে।
আরেকটি মজার গল্প শুনে রাখুন - ফেরাউন যখন মারা যান তখন ফ্রান্সের বিখ্যাত ডাক্তার মরিস বুকাইলিক ফেরাউনের পরীক্ষা করত। এমন সময় কেউ একজন তাকে বললেন ফেরাউন সম্পর্কে মুসলমানদের কোরআনেও এমন তথ্য রয়েছে। সাথে সাথে ঐ ডাক্তার বিস্মিত হন, বলেন অসম্ভব। তিনি বলেন আমরা তো এখনি ফেরাউনের মারা যাওয়ার ঘটনা আমরা আবিষ্কার করেছি । তিনি আরো বলেন মোহাম্মাদ কি করে আজ থেকে চৌদ্দশ বছর আগে এই কথা বলতে পারে। যাইহোক মজার ঘটনা এইখানে তিনি যখন কুরআন শরীফ খুলে এই আয়াত গুলি পড়েন সাথে সাথে তিনি মুসলিম হয়ে যায় ( সুবাহানাল্লাহ )। তিনি আরো বলেন এই ঘটনা থেকে প্রমাণ হয় কোরআন আল্লাহর কালাম।
এই ডাক্তার অর্থাৎ মরিস বুকাইলিক ১৯২০ সালে জন্ম গ্রহন করেন এবং ১৯৯৮ সালে মারা যান।
যাইহোক আপনি আরো জেনে রাখুন এই ফেরাউন এর আগে আরেকটি ফেরাউন ছিল সেই হলো রাইয়ান। হজরত ইউসুফ আলাইহিস সালামের যুগে ছিল রাইয়ান নামে এই ফেরাউন। তাদের মধ্যে অর্থাৎ এই দুই ফেরাউনের মধ্যে ৪০০ বছর সময়ের ব্যবধান ছিল। আর আমরা সবাই জানি দ্বিতীয় ফেরাউন অর্থাৎ যিনি ফারাও নামে পরিচিত তিনি ছিল হজরত মুসা আলাইহিস সালাম যুগের সময়। আমরা আবারও বলতেছি ফেরাউন কারো নাম নয়। এই নাস্তিকদের নাম রয়েছে আশা করি বুজতে পেরেছেন।
ফেরাউনদের নাম যাই হোক না কেন, আমরা সবাই জানি তৎকালীন শাসকদের খেতাব ছিল ফেরাউন।
ফেরাউন কোথায় ডুবেছিল লোহিত সাগরেই না নীলনদে?
ফেরাউন ডুবেছিল সাগরেই অনেকে বলেন নীলনদে। এই গল্প গুলি গুজব। সন্দেহ হলে আমরা সবাই কোরআন থেকে এই সমাধান জেনে নিতে পারি। হযরত মুসা ও ফেরাউনের ঘটনা পবিত্র কোরআনের অনেক আয়াতে আলোচনা করা হয়েছে। এই আলোচনায় নদী না সাগরে কোথায় উল্লেখ করা হয়নি। তাই অনেকে নদী এবং সাগরে দুটি দাবি করে থাকে। অধিকাংশ গবেষকের মত হচ্ছে লোহিত সাগর।
আরো পড়ুনঃ ভিডিও দেখার জন্য সেরা ভিপিএন।
যাইহোক এই নিয়ে বাড়াবাড়ি করার দরকার নেই কারন বিজ্ঞানীরা অনেক কিছু বলে থাকে তাদের সমর্থন পেয়ে উল্লসিত হওয়া ঠিক নয়। আমরা বিশ্বাস করি কোরআন কখনো মিথ্যা হতে পারে না। কিন্তু মানুষের এবং বিজ্ঞানীদের অনেক ভুল হতে পারে এবং হবে। অনেক নাস্তিক বলে থাকে ফেরাউন মারা যাওয়ার কারন বিদেশী হানাদার হাইকসোস রাজবংশের সাথে লড়াইয়ে ধরা পড়ার পর ফারাওকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। এইসব নাস্তিকদের কথা শুনলে আশ্চর্য লাগে। ফেরাউনকে কে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল এই কথাটা ইন্ডিয়ার অনেক বড় একটি ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে। তারা কি ভেবেই এক কথা টা বলছিল তারা একমাত্রই ভালো জানে।
যাইহোক ফেরাউন কোথায় মারা যায় সাগরে নাকি নদীদে এই নিয়ে আরো সুন্ধর ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে যুগান্তর ওয়েবসাইটে। দেখতে চাইলে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
কাবিল ও হাবিলের ঘটনা
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ ছিল কাবিল। তার একটি কারন রয়েছে তার জন্য শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটা পড়ুন। আমরা সবাই জানি হাবিল এবং কাবিল কে? আদম ও হাওয়ার দুই ছেলে হলো হাবিল এবং কাবিল। এই দুই ভাইয়ের মধ্যে হাবিল ছিল আদম ও হাওয়ার দ্বিতীয় সন্তান এবং কাবিল ছিল আদম ও হাওয়ার প্রথম সন্তান। হাবিলের পেশা ছিল ভেড়া-বকরী চড়ানো আর কাবিলের পেশা ছিল জমিন চাষাবাদ করা।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ কাবিল তার কারন পৃথিবীর প্রথম খুন বা হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটায় কাবিল। তাই নিজের ভাইকে তিনি মেরে পেলেন অনেক নির্মম ভাবে। তাই অনেকে মনে করেন কাবিল ছিল পৃথিবীর নিকৃষ্ট ব্যাক্তি যার দিয়ে পৃথিবীর প্রথম হত্যাকাণ্ড হয়েছিল। পৃথিবীর প্রথম হত্যা করেছিল কাবিল তার ভাই হাবিল কে।
কাবিলের আরেকটি নাম ছিল আব্দুল হারিস। এই নামের অর্থ হলো শয়তানের দাস। আর এই নাম দেওয়ার কারন যখন হাওয়া (আ.) এর গর্ভে সন্তান আগমন করল তখন শয়তান এসে বললো আব্দুল হারিস নাম দিতে হবে, না হলে সে মারা যাবে। অর্থাৎ তার নাম আব্দুল হারিস রাখলে সন্তান বাঁচবে। তার কারনে কাবিলের নাম রাখা হয় আব্দুল হারিস। যা সম্পূর্ন টাই ছিল শয়তানের কাজ।
আরো পড়ুনঃ আই বি এস রোগীর ভালো হওয়ার উপায়।
যাইহোক আল্লাহ কাবিল কে সাথে সাথে শাস্তি দিয়ে দেই এইটা বলেছিল মুজাহিদ (র.) । কাবিলের নলাকে ঊরুর সাথে সংলগ্ন করে দেয়। তার মুখ সবসময় সূর্যের দিকে ঘুরে। সূরা মায়েদার মধ্যে হাবিল এবং কাবিলের ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছিল।
ইসলামের ইতিহাস অনুসারে প্রথম কোরবানি শুরু হয়েছিল হাবিল এবং কাবিলের মধ্যে দিয়ে। হাবিলের মধ্যে দিয়ে পৃথিবীর প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।।
কাবিল হাবিলকে কেন মারল?
কাবিল হাবিল কে মারার কারন সুন্ধর মেয়েকে বিয়ে করা নিয়ে। এই ছাড়াও আরো অনেকে অনেক রকম বলে থাকে। আপনি যদি এই বিষয়ে কোন কিছু জেনে থাকেন তাহলে কমেন্ট করে বলতে পারেন। নিচে কমেন্ট বক্সে রয়েছে কমেন্ট করার জন্য।
যাইহোক এইবার জেনে নিন কে সুন্দরী মেয়ে। আসলে সেই যোগের মানুষের সংখ্যা ছিল অনেক কম। এই ছাড়াই আমরা আগেই বলছিলাম হযরত আদম (আ:) ও বিবি হাওয়া (আ:) এর সন্তান ছিল হাবিল এবং কাবিল। আর যেহেতু আদম আদম (আ:) ও বিবি হাওয়া (আ:) পৃথিবীর প্রথম মানুষ ছিল তাই তাদের পরেই তাদের প্রজন্ম যেই সন্তান গুলি জন্ম নিয়েছিল তারা ছিল ভাই-বোন। আর আমরা জানি ইসলামের অনুসারে ভাই বোন কখনো বিয়ে করতে পারে না।
আরো পড়ুনঃ মহিলাদের কোমর ব্যথা।
যদি বিয়ে করতে হয় তাহলে ভিন্ন জোড়ার কাউকে করতে হবে। আর জোড়ায় জোড়ায় বিবি হাওয়ার গর্ভে তখন সন্তান জন্ম নিতো। বিবি হাওয়ার প্রতিবার সন্তান জন্ম নেওয়ার সময় একজন পুরুষ আরেকজন মহিলা জন্ম নিত। তাই একজন আরেকজনের জোড়ার মেয়েকে বিয়ে করতে হতো। সেই সময় কাবিল ও হাবিল ছিল ভিন্ন জোড়ার ভাই।
তবে সমস্যা এইখানে না সমস্যা হলো হাবিল এর কপালে যেই মেয়েটা ছিল অর্থাৎ কাবিলের জোড়ায় যেই মেয়েটা ছিল সেটি ছিল অনেক সুন্দরী আর হাবিলের জোড়ায় অর্থাৎ কাবিলের কপালের যেই মেয়েটা ছিল সেইটা সুন্দরী ছিল না। তাই হাবিল সুন্দরী মেয়েকে বিয়ে করবে আর কাবিল অন্য মেয়েটিকে বিয়ে করবে। নিয়ম অনুসারে এইটি হয়ে থাকে কিন্তু কাবিল এই নিয়ম মানতে চায় না। সেই চাই সুন্দরী মেয়েকে বিয়ে করতে। এই ভাবে তাদের ভাইয়ের মধ্যে সমস্যা সৃষ্টি হয় ফলে কাবিল তার ভাই হাবিল কে মেরে ফেলে এই মৃত্যু ছিল পৃথিবীর প্রথম মৃত্যু।
যাইহোক যেহেতু এইটি ধর্মের মধ্যে পড়ে তাই আমরা যদি কোন ভুল তথ্য দিয়ে থাকি তাহলে একটাই অনুরুদ কমেন্ট করে জানাবেন এবং সত্যিটা জানাবেন। শুধুমাত্র মুসলমানরা।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ নমরুদ
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ ছিল নমরুদ। অনেক বড় একজন নাস্তিক। যে আল্লাহ কে মারার চেষ্টা করেছিল। এইবার চিন্তা করেন কত বড় শয়তান / জানুয়ার হলে এই কাজ করতে পারে। যাইহোক এই নাস্তিকের মৃত্যু ছিল অনেক কষ্টকর।
এইবার জেনে নিন নমরুদ শব্দের অর্থ কী? নমরুদ শব্দের অর্থ হলো খোদাদ্রোহী। এই শব্দের আরেকটি অর্থ হলো বাঘিনী। অনেকের মতে বলা যাই নমরুদ তার নিজ মাথাকে বিয়ে করে এবং তার জন্য তার বাবাকে মেরে ফেলে। যাইহোক নমরুদের মৃত্যুর কারন জেনে নিন।
আরো পড়ুনঃ অনার্সে সবচেয়ে সহজ সাবজেক্ট।
নমরুদ মারা গেল একটি মশা তার মস্তিষ্কে প্রবেশ এবং অনেক কষ্ট দেই এতে তার অনেক কষ্ট হতো। দুর্বল লেংড়া মশা ছিল। মাঝের মধ্যে তার মাথায় ব্যাথা হয় ফলে তার চাকর দের দিয়ে তারা মাথাতে বাড়ি দিত হঠাৎ তার চাকর রাগ করে তাকে খুব জুড়ে আঘাত করে ফলে সে মারা যান। ( কুরআনের বর্ণনামতে )। যাইহোক অনেকে বলে এই নাস্তিকের নাম কোরআনে নেই তবে তাকে উল্লেখ করে সুরা বাকারার ২৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে। যাইহোক কপিরাইটের কারনে এই আয়াতটি ব্যাখ্যা করতে পারলাম না। নমরুদ সম্পর্কে ইউটিউবে সার্চ করুন বিস্তারিত জানতে পারবেন।
নমরুদের সময় তাকে সবাই খোদা মনে করেন। সবাই তার কথায় চলত। কারন সে অনেক বছর রাজত্ব করেছে এই দুনিয়াতে।
আব্রাহাম (নবী ইব্রাহীম) ও নমরুদের সাথে সাক্ষাতের ঘটনার কথা উল্লেখ করা হয়েছিল বাইবেলে। আমরা সবাই জানি ইবরাহিম (আ.)-এর সময়ে পৃথিবীর বাদশাহ ছিল নমরুদ। তিনি অনেক বছর বেঁচে ছিলেন। বলা হয়েছে নমরুদ প্রায় ৪০০ বছর রাজত্ব করেছে। তার সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে উল্লেখ করা হয়েছে।
যাইহোক "আল-মালিকুন নামরুদ" এই নামে একটা বই রয়েছে ঐ বইটিতে নমরুদ সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া রয়েছে।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ চেঙ্গিস খান
চেঙ্গিস খানএকজন মঙ্গোল সম্রাট ছিলেন যিনি ২০ বছর বয়সে তার সামরিক কর্মজীবন শুরু করেছিলেন এবং তার মন্দ ও নিষ্ঠুর পরিকল্পনার সাথে মঙ্গোল উপজাতিদের একত্রিত করতে যাত্রা করেছিলেন।
চেঙ্গিস তার পিতাকে হত্যা করেছিলেন তার সেনাবাহিনীর সাথে লড়াই করার জন্য, তিনি ৩ ফুট এবং লম্বা সমস্ত সকল পুরুষদের হত্যা করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ ইদি আমিন
ইদি আমিন ১৯৭১ থেকে ৯১৭৯ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ সেনাবাহিনী, উগান্ডার রাজনীতিবিদ, সামরিক কর্মকর্তা এবং উগান্ডার রাষ্ট্রপতির জন্য কাজ করার জন্য পরিচিত। তিনি উগান্ডার "কুখ্যাত কসাই" নামে পরিচিত। তাঁর শাসনামলে তাঁর শত্রু/বিরোধীদের কারাবাস, নির্যাতন এবং কখনও কখনও তাদের সবাইকে মৃত্যু পর্যন্ত ভোগ করতে হয়েছিল।
তার অত্যাচারী শাসনামলে ১০০০০০ থেকে ৫০০০০০ উগান্ডার মানুষ নিহত হয়েছিল। তিনি এশীয়দের উগান্ডা থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ দেন এবং দেশের বড় অর্থনৈতিক সংকটের জন্য তাদের দায়ী করেন এবং এটিকে "অর্থনৈতিক যুদ্ধ" বলে অভিহিত করেন।
আরো পড়ুনঃ গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন।
মানুষের যৌনাঙ্গ ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কেটে মানুষ হত্যা করার নিষ্ঠুর অভ্যাস ছিল এবং নির্যাতিতাকে হত্যা করা হতো। সে সব নিষ্ঠুর উপায়ে মানুষ হত্যা ও নির্যাতনের জন্য পরিচিত।
একই সঙ্গে তিনি নারীদের ওপর নির্যাতন, ধর্ষণ এবং শেষ পর্যন্ত কেটে হত্যা করতেন। ইদি আমিনকে উগান্ডার সবচেয়ে বিপজ্জনক এবং নিষ্ঠুর স্বৈরশাসক হিসাবে বিবেচনা করা হয় যিনি উগান্ডার সবচেয়ে খারাপ দুঃস্বপ্ন হয়ে উঠেছিলেন।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ শাকা জুলু
সেঞ্জাংঘোনার শাকা কোশাকা জুলুযেমনটি জানা ছিল, জুলু ছিলেন আফ্রিকান রাজ্যগুলির সবচেয়ে প্রভাবশালী এবং শক্তিশালী রাজা। তিনি তার কমান্ডিং ক্ষমতা এবং কৌশল দিয়ে আফ্রিকান এনগুনি জনগণকে একত্রিত করার জন্য পরিচিত। মায়ের মৃত্যুর পর তার নিষ্ঠুর শাসন শুরু হয়।
আরো পড়ুনঃ এল এল বি ভর্তি যোগ্যতা।
যেখানে সে তার নিজের লোককে হত্যা করতে থাকে। তিনি তার সেনাবাহিনীকে আদেশ দেন যে তার মায়ের মৃত্যুতে শোক করছে না তাকে হত্যা করতে। ১৮২৮ সালে তার সৎ ভাইদের দ্বারা তাকে হত্যা করা হলে তার নিষ্ঠুরতার অবসান ঘটে।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ ভ্লাড দ্য ইম্পালার
ভ্লাদ তৃতীয়ভ্লাদ দ্য ইম্পালার নামেও পরিচিত, ভ্লাদের দুঃসাহসিক অভিযানের কারণে ড্রাকুলা নামেও পরিচিত। যেহেতু তিনি পরিচিত ছিলেন, তিনি তার শিকারকে একটি কাঠের বা ধাতুর খুঁটিতে বেঁধে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর উপায়ে নির্যাতন উপভোগ করতেন, যা উল্লম্বভাবে ব্যবহার করা হয়েছিল যাতে শিকারটি আরও বেশি কষ্ট পেতে পারে এবং ধীরে ধীরে মারা যেতে পারে। ইতিহাস বলে যে তিনি ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ পর্যন্ত যে কোনও জায়গায় হত্যা করেছিলেন।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ সাদ্দাম হোসেন
সাদ্দাম হোসেনএকজন ইরাকি রাষ্ট্রপতি যিনি (১৯৭৯-২০০৩) থেকে শাসন করেছিলেন। তার নিষ্ঠুরতা তার প্রতিবেশী দেশগুলোর প্রতি কঠোর পদক্ষেপের জন্য পরিচিত।
সাদ্দাম হোসেন আবদ আল-মাজিদ আল-তিকরি ১৯৭৯ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত ইরাকের রাষ্ট্রপতি ছিলেন, যিনি তার নিয়ন্ত্রণ, ক্ষমতা এবং একনায়কত্বের জন্য পরিচিত। তিনি তার বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে নৃশংস গণহত্যা প্রয়োগ ও মৃত্যুদন্ড কার্যকর করেছিলেন।
যে সম্প্রদায়টি তার শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল তাদের মধ্যে ছিল মূলত কুর্দি, শাবুক, মাদিয়ান, অ্যাসিরিয়ান এবং অন্যান্য জাতিগোষ্ঠী। তার শাসনে প্রায় ২ মিলিয়ন মানুষ মারা গিয়েছিল বলে অনুমান করা হয়।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ অ্যাডলফ হিটলার
অ্যাডলফ হিটলার তার নাৎসি পার্টি এবং তার স্বৈরাচারী শাসনের সময় নৃশংসতা এবং বর্বরতার জন্য পরিচিত। তিনি একজন জার্মান রাজনীতিবিদ, নাৎসি পার্টির প্রতিষ্ঠাতা এবং ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি প্রায় ১৭ মিলিয়ন মানুষের নির্মম নির্যাতন এবং হত্যার জন্য সরাসরি দায়ী হয়েছিলেন। তিনি সংখ্যাগরিষ্ঠ ইহুদিদের নির্মূল করার পরিকল্পনা করেছিলেন, তিনি তাদের সকলকে হত্যা করেছিলেন যারা তার মতে জীবনযাপন করেনি।
যে কেউ তার শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল তাকে বন্দী শিবিরে নিক্ষিপ্ত করা হয়েছিল এবং বিষাক্ত গ্যাসের চেম্বার দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল।
আরো পড়ুনঃ m নামের মেয়েরা কেমন।
এটি প্রধানত ইহুদিদের নিয়ে গঠিত যার পরে খ্রিস্টান, জিপসি, মহিলা, শিশু এবং মানসিকভাবে অক্ষম। বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক ও নিষ্ঠুর একনায়কের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন হিটলার।
অ্যাডলফ হিটলার ছিলেন ২০ শতকের সবচেয়ে পরিচিত এবং সবচেয়ে কুখ্যাত একনায়ক নেতা।
অস্ট্রেলিয়ায় জন্মগ্রহণকারী একজন ক্যারিশম্যাটিক রাজনৈতিক আন্দোলনকারী, হিটলার ১৯২০ এবং ১৯৩০ এর দশকের প্রথম দিকে জার্মানিতে একটি সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক উত্থানের সময় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন।
১৯২৩ সালে, তিনি অবশেষে গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা লাভ করেন, যখন তিনি অগণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা নিতে ব্যর্থ হন।
ক্ষমতায় আসার পর, তিনি সমস্ত বিরোধীদের নিশ্চিহ্ন করে দেন এবং ইহুদিদের বিতাড়িত করে বিশ্ব শাসন করার একটি উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা শুরু করেন।
তিনি দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করে দিয়েছিলেন এবং ইউরোপ ও বিশ্বকে জয় করার জন্য দেশকে একটি নৃশংস সামরিক একনায়কতন্ত্রে পরিণত করেছিলেন।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ মাও সেতুং
মাও সেতুং গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পরিচিত । যিনি ইতিহাসের সবচেয়ে নৃশংস স্বৈরশাসক। যখন তার নিজের লোকদের হত্যার কথা আসে, মাও সেতুং হিটলার এবং স্ট্যালিন উভয়কেই পিছনে ফেলেছেন।
১৯৫৮ এবং ১৯৬২ এর মধ্যে, তার গ্রেট লিপ ফরোয়ার্ড নীতির ফলে ৪৫ মিলিয়ন মৃত্যু হয়েছিল, যা তিনি বৃহত্তম গণহত্যা হিসাবে রেকর্ড করেছিলেন।
আরো পড়ুনঃ কিস্তিতে টাটা গাড়ি।
তার নীতি এবং শাসন ৪৯ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের মৃত্যুর কারণ এবং এটি নিষ্ঠুরতা এবং মন্দ তালিকার শীর্ষে রয়েছে। যদি আমরা চাইনিজ গৃহযুদ্ধ, চীন-জাপানি যুদ্ধগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করি, তবে মৃত মানুষের সঠিক সংখ্যা কমপক্ষে ১০০ মিলিয়ন বা তার বেশি হতে পারে
তিনি সাংস্কৃতিক বিপ্লব এবং গ্রেট লিপ ফরোয়ার্ডের মতো কর্মসূচি শুরু করেছিলেন যার ফলে প্রায় 20 মিলিয়ন মানুষ অনাহারে মারা গিয়েছিল। তার শাসনে প্রায় ২ থেকে ৩ মিলিয়ন লোককে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছিল।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ কাজ কি?

পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ কাজ হলো আল্লাহকে অবিশ্বাস করা, আল্লাহর নবীকে অবিশ্বাস করা, মানুষের সাথে জুলুম করা, যেনা করা, নিজের মায়ের সাথে যেনা করা, নিজের বোনের সাথে যেনা করা, অবিবাহিত মেয়েদের সাথে যেনা করা, নামাজ থেকে বিরত থাকা, আল্লাহ কে ভয় না করা, মানুষের হক নষ্ট করলে, মা - বাবার সাথে বিয়াদপি করলে, ইত্যাদি। এই কাজ গুলি করলে এই দুনিয়াতে সফল হওয়া যায় না। আল্লাহ পক্ষে থেকে তার শাস্তি হয়ে যায় এই দুনিয়াতে।
যেনা অনেক খারাপ একটি কাজ। যার ফলে আজকে এই পৃথিবীর মানুষ লোভ সামলাতে পারতেছে না। এই দুনিয়াতে অনেক বড় বড় পাপ কাজ আছে তার মধ্যে একটি হলো যেনা। যেনা অনেক প্রকার হয়ে থাকে যেমনঃ চোখের যেনা, ইত্যাদী। যাইহোক আশা করি আপনাদের যেনার সম্পর্কে আর বুঝাতে হচ্ছে না। যেনা কি ঐটা বুজে গেছেন।
নামাজ যেই ব্যাক্তি নামাজ পড়বে না সেই আল্লাহ সাথে বেমানী করে, আল্লাহ কে বিশ্বাস করে না, আল্লাহ কে ভয় করে না আর যে ব্যাক্তি আল্লাহকে বিশ্বাস করে না সে কখনো সফল হবে না। জাহান্নামে তার স্থান। আল্লাহর নবীকে অনুসরন করতে হবে। তার কথা মেনে চলতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ইন্দোনেশিয়ার মেয়েরা কেমন।
যাইহোক সবচেয়ে খুশির কথা সেটি হলো আল্লাহ সাথে বিয়াদপি করলেও আল্লাহ ক্ষমা করে দেন যদি মন থেকে ক্ষমা চাইতে পারেন। আল্লাহ্ অনেক দয়াবান। আল্লাহ্ ক্ষমাশীল।
কিন্তু আমার আর আল্লাহর মধ্যে তৃতীয় কোন ব্যাক্তি থাকে তাহলে আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করবেনা। সেই ব্যাক্তি টা কেমন হবে জেনে নিন। আমরা অনেকে দেখে থাকি অনেক মানুষকে কষ্ট দিয়ে থাকি, অনেকের হক নষ্ট করি, অনেকের সাথে জুলুম করে আমাদের দিন কাটাই, কিন্তু আপনার এই খারাপ কাজ যদি আল্লাহ ক্ষমা ও করেন, যেই ব্যাক্তির সাথে আপনি খারাপ কাজ করবেন, কষ্ট দিবেন সে যদি আপনাকে ক্ষমা না করে তাহলে আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করবেন না আপনি যতই কিছু করেন না কেন। আল্লাহ্ থেকে যতই ক্ষমা চান না কেন আল্লাহ কাছ থেকে ক্ষমা পাবেন না। তার জন কারো সাথে খারাপ কাজ করার আগে নিজেকে বুঝার চেষ্টা করুন। আল্লাহ্ ক্ষমা করবেন নাকি চিন্তা করুণ।
পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট মানুষ কে?
পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট মানুষ তারাই যারা আল্লাহ সাথে বিয়াদপি করে, নিজেকে আল্লাহ মনে করেন, নিজেকে সব কিছু মনে করেন যেমনঃ ফেরাউন, নমরুদ, ইত্যাদি। এদের মতো আরো অনেক নাস্তিক এই পৃথিবীতে ছিল এবং রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের জন্য কোন চাকরি ভালো।
পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট মানুষ হলো তারাই যারা অবিবাহিত মেয়েদের সাথে যেনা করে, নিজের বোনের সাথে যেনা করে, নিজের মেয়ের সাথে যেনা করে, এমনকি নিজের মায়ের সাথেও যেনা করে এমন অনেক নাস্তিক আছে। এই সব মানুষ হলো পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট মানুষ। যেমন নমরুদ নিজের বাবাকে মেরে ফেলল তার মাথাকে বিয়ে করার জন্য। যাইহোক এই ঘটনা শুধু নমরুদ করে সেটা কিন্তু না আপনি অনলাইনে দেখবেন প্রতিদিন ধর্ষন / যেনার ঘটনা ঘটছে।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মেয়ে কে?

পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মেয়ে হলোঃ
- এলিজাবেথ বাথোরি
- ক্যাথরিন নাইট
- ইরমা গ্রেস
- ইস কচ
- মেরি অ্যান কটন
- বিভারলি এলিট

এইরা ছিল পৃথিবীর সিরিয়াল কিলারদের মধ্যে অন্যতম। যাইহোক এরা সবাই মানুষকে নির্মম ভাবে হত্যা করত। যা জানলে অনেক অভাক হবেন। যাইহোক তাদের বিষয় জানতে চাইলে তাদের নাম টি লিখে ইউটিউবে এখুনি সার্চ করুণ। আর যদি আপনারা আমাদের থেকে তাদের ব্যাপারে সকল তথ্য জানতে চান তাহলে কমেন্ট করে বলুন আমরা আপনাদের সকল তথ্য জানতে সাহায্য করব।
বাংলাদেশের সবচেয়ে খারাপ মহিলা কে?
বাংলাদেশের সবচেয়ে খারাপ মহিলা কে এইটা বলা খুবই মুশকিল। রাজনীতি সমন্ধে আপনারা তো বুজেন তাই আমরা বলতে বাধ্য নয় বাংলাদেশের সবচেয়ে খারাপ মহিলা কে।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ দেশ

পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ দেশ হলো সুইৎজারল্যান্ড, চীন, স্পেন, ব্রাজিল, নেদারল্যান্ড, মেক্সিকো, ভারত, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, ইরাক, লিবিয়া, মালি, সোমালিয়া, দক্ষিণ সুদান, সিরিয়া, ইমেন, এই সব দেশ হলো যৌ * ন * তৃ * প্ত দেশ। এই ছাড়াও এই দেশ গুলো খুবই বিপদজ্জনক দেশ। তাই বলা যাই বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ দেশ হলো এই দেশ গুলি। চীন হচ্ছে সবচেয়ে খারাপ দেশ। এই ছাড়াই দে * হ ব্যাবসা জন্য এই দেশ গুলি অন্যতম।
আমাদের শেষ কথা
এইখানে শেষ হলো আমাদের লেখা "পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ কে ছিলেন" এই আর্টিকেলটা। আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ সম্পর্কে। যাইহোক আমরা আপনাদের এই আর্টিকেলে অনেক তথ্য জানতে চেষ্টা করেছি এবং পেরেছি।
আমরা আপনাদের থেকে আশা করি একবার হলেও পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ কে আমাদের এই আর্টিকেলটা সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করবেন। যাইহোক আমরা কোন ভুল তথ্য দিয়ে থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানান।