ফেনী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

ফেনী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত - ফেনী জেলা মূলত সেগুন কাঠ, মহিশের দুধের ঘি,খন্ডলের মিষ্টির, ইত্যাদি জন্য বিখ্যাত। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি জেলা হলো ফেনী জেলা।বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত ফেনী জেলা। যাইহোক আপনি এই আর্টিকেলে আরো জন্যে পারবেন ফেনী জেলা সম্পর্কে। আমরা আজকে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব ফেনী জেলা কেন বিখ্যাত তার সাথে আরো নানা তথ্য সম্পর্কে। তার জন্য আশা করি আপনারা আর্টিকেলটা শেষ পর্যন্ত পড়বেন।

ফেনী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত


জেনে মিন
  • ফেনী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
  • ফেনী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি
  • ফেনী জেলার বিখ্যাত স্থান
  • ফেনী জেলার বিখ্যাত খাবার
  • ফেনী জেলার বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা
  • ফেনী জেলা প্রশাসকের নাম কি?
  • ফেনী কে জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়?
  • ফেনী কত বর্গ কিলোমিটার?
  • ফেনী আসন সংখ্যা কত?
  • ফেনী থেকে ঢাকা কত কিলোমিটার?
  • ঢাকা থেকে ফেনী বাস ভাড়া কত?
  • চট্টগ্রাম থেকে ফেনী ভাড়া কত?
  • ফেনী থেকে কক্সবাজার যেতে কত সময় লাগে?
  • অলংকার থেকে ফেনী কত কিলোমিটার?
  • চট্টগ্রাম থেকে ফেনী কত কিলো?
  • ফেনী জেলার থানার নাম
  • ফেনী জেলার পূব নাম কি
  • ফেনী জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
  • ফেনী জেলার নদীর নাম
  • ফেনী জেলার মুক্তিযোদ্ধাদের নাম
  • ফেনী জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত

ফেনী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত

ফেনী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত - খন্ডলের মিষ্টি, সেগুন কাঠ, মহিশের দুধের ঘি ইত্যাদি জন্য মূলত ফেনী জেলা বিখ্যাত। এই ছাড়াই ফেনী জেলা কৈয়ারা দীঘি, সাত মন্দির, কালীদহ বরদা বাবু জমিদার বাড়ি, শিলুয়ার শীল পাথর ইত্যাদি জন্য বিখ্যাত।

মিষ্টি এই শব্দটি শুনলে অনেকের জিহ্বায় জল চলে আসে। আসলেই মিষ্টি অনেক প্রিয় একটি খাবার। বাঙালির বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মিষ্টি এই খাবার টা না থাকলে চলে না। প্রতিটা অনুষ্ঠানে প্রায় অনেক ধরনের মিষ্টি দেখা যায়। প্রায় ৫০ বছর ধরে ফেনী জেলার নাম উজ্জ্বল করে রেখেছে এই খন্ডলের মিষ্টি। এই ছাড়াও মানুষের মুখে মুখে পরিচিত ফেনী জেলার মহিশের দুধের ঘি। এর সাথে সাথে সেগুন কাঠ ও অনেক পরিচিত লাভ করেছে। আশা করি এই পরিচিত আরো বাড়তে থাকবে।

ফেনী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি

ফেনী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি - নীচে দেওয়া হয়েছে ফেনী জেলার বিখ্যাত ব্যাক্তিদের নাম এবং তারা কি করে তাদের পরিচয় কি সকল বিষয় জানতে নিচে একটি লিঙ্ক দেওয়া হয়েছে ঐ লিঙ্কে ক্লিক করে সমস্ত বিষয় জেনে নিন।

  • খালেদা জিয়া।
  • শমসের গাজী।
  • আবদুস সালাম।
  • জহির রায়হান।
  • আওরঙ্গজেব চৌধুরী।
  • আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী।
  • আবদুল আউয়াল মিন্টু।
  • ওবায়েদ উল হক।
  • ইনামুল হক।
  • এ বি এম মূসা।
  • ওয়াসফিয়া নাজরীন।
  • কাইয়ুম চৌধুরী।
  • কাজী এবাদুল হক।
  • গাজীউল হক।
  • খান বাহাদুর আবদুল আজিজ।
  • আবদুস সালাম।
  • আবুল কালাম আজাদ চৌধুরী।
  • আমিন আহমদ।
  • এ এফ রহমান।
  • আমীন আহম্মেদ চৌধুরী।
  • আহমেদ ফজলুর রহমান।
  • ইকবাল সোবহান চৌধুরী।
  • গিয়াস উদ্দিন সেলিম।
  • গিয়াস কামাল চৌধুরী।
  • জহুর হোসেন চৌধুরী।
  • খাজা আহমেদ।
  • মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেন।
  • মাহবুবুল আলম তারা।
  • জয়নাল হাজারী।
  • জয়নাল আবেদিন।
  • জাফর ইমাম।
  • সাঈদ এস্কান্দার।
  • রেহানা আক্তার রানু।
  • নজির আহমেদ।
  • পান্না কায়সার।
  • ফয়জুল মহিউদ্দিন।
  • শহীদুল্লা কায়সার।
  • মকবুল আহমদ।
  • বেলাল চৌধুরী।
  • শিরীন আখতার।
  • নিজাম উদ্দিন হাজারী।
  • মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী।
  • রহিম উল্লাহ।
  • জাহান আরা বেগম সুরমা।
  • মকবুল আহমদ।
  • মিজানুর রহমান সাঈদ।
  • মহম্মদ আবুল কাসেম।
  • মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন।
  • আবদুস সালাম (বীর বিক্রম)।
  • রবিউল হক।
  • শাহরিয়ার কবির।
  • শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন।
  • সালাহউদ্দিন মমতাজ।
  • সিরাজুল হক খান।
  • রোকেয়া প্রাচী।
  • শমী কায়সার।
  • শামসুন নাহার মাহমুদ।
  • শরিফা খাতুন।
  • আনিসুর রহমান আনিস।
  • সুলতান মাহমুদ।
  • সুমাইয়া কাজী।
  • সেলিনা পারভীন।
  • সেলিম আল দীন।
  • হবীবুল্লাহ বাহার চৌধুরী।

মূলত এরাই হলো ফেনী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি ( ২০২৩ - ২০২৪ )। যাইহোক আপনি যদি এখন ওদের সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে আপনি এই লিংকে ক্লিক করে বিস্তারিত জেনে নিন।

ফেনী জেলার বিখ্যাত স্থান বা দর্শনীয় স্থান

ফেনী জেলার বিখ্যাত স্থান বা দর্শনীয় স্থান - নিচে দেওয়া হলো ফেনী জেলার কিছু বিখ্যাত স্থান বা জায়গা গুলির নাম।

  • ফেনী নদী।
  • মুহুরী প্রজেক্ট।
  • ফেনী বিমানবন্দর।
  • চাঁদগাজী ভূঁইয়া মসজিদ।
  • শমসের গাজীর কেল্লা।
  • বিজয় সিংহ দীঘি।
  • রাজাঝির দীঘি।
  • শর্শাদী শাহী মসজিদ।
  • মোহাম্মদ আলী চৌধুরী মসজিদ।
  • প্রতাপপুর জমিদার বাড়ি।
  • বাঁশপাড়া জমিদার বাড়ি।
  • কালীদহ বরদা বাবু জমিদার বাড়ি।
  • সেনেরখিল জমিদার বাড়ি।
  • সাত মঠ।
  • ভাষা শহীদ সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর।
  • জগন্নাথ কালী মন্দির।
  • রাধানগর-কৃষ্ণনগর সীমান্ত হাট।
  • শিলুয়া মন্দির।
  • কৈয়ারা দীঘি।

এইগুলি হলো ফেনী জেলার বিখ্যাত স্থান বা  দর্শনীয় স্থান। যাইহোক আপনি ঘুরতে ভালোবাসলে বা ভ্রমন করতে পছন্দ করলে এই স্থান গুলিতে ঘুরে আসবেন তাহলে অনেক ভালো লাগবে। ভালো লাগার মতো ফেনীর এই স্থান / জায়গা গুলি। আশা করি পরিবারের সাথে একবার হলেও ঘুরে আসবেন এই স্থান গুলিতে।

যাইহোক আপনি যদি এই স্থান গুলির সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে গুগলে সার্চ করুন এই স্থান বা জায়গা গুলোর নাম লিখে। তাহলে আপনি স্থান গুলির সম্পর্কে অনেক তথ্য পাবেন।

ফেনী জেলার বিখ্যাত খাবার

ফেনী জেলার বিখ্যাত খাবার - আমরা আগেই বলেছিলাম মহিশের দুধের ঘি,খন্ডলের মিষ্টির, এবং সেগুনের কাঠের জন্য ফেনী জেলা বিখ্যাত। তাই বলা যাই ফেনী জেলার বিখ্যাত খাবার হলো দুধের ঘি,খন্ডলের মিষ্টি।

ফেনী জেলার মুক্তিযোদ্ধাদের নাম

ফেনী জেলার বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা - ফেনী জেলার মুক্তিযোদ্ধাদের নাম।

  • সালাহউদ্দিন মমতাজ - বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • সুমাইয়া কাজী - নারী উদ্যোক্তা।
  • সিরাজুল হক খান - শহীদ বুদ্ধিজীবী।
  • সুলতান মাহমুদ - বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।

ফেনী জেলার বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা দের নাম উপরে দেওয়া হলো। এই ছাড়াও আরো বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা দের নাম এবং বিখ্যাত ব্যাক্তি সম্পর্কে জানতে চাইলে এইখানে ক্লিক করুন।

ফেনী জেলা প্রশাসকের নাম কি?

ফেনী জেলা প্রশাসকের নাম কি? - ২০২১ সালের তথ্য অনুযায়ী "আবু সেলিম মাহমুদ উল হাসান" ফেনীর নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। তিনি আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রীর একান্ত সচিব। নতুন আপডেট জানতে অর্থাৎ বর্তমানে বা ভবিষ্যতে কে ফেনী জেলা প্রশাসকের সেটি জানতে উপরে কিছু লিঙ্ক দেওয়া আছে এই লিংক গুলিতে ক্লিক করে সমস্ত বিষয় জেনে নিন।

কখন ফেনী কে জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়?

১৯৮৪ সালে ফেনী জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় অর্থাৎ ফেনী কে ১৯৮৪ সালে একটি জেলা হিসেবে ঘোষনা করা হয়েছে। ফেনী জেলা চট্টগ্রাম বিভাগ এর অন্তর্গত একটি জেলা।

ফেনী কত বর্গ কিলোমিটার?

ফেনী জেলা মোট ৯২৮.৩৪ বর্গ কিলোমিটার এবং ৩৫৮.৪৩ বর্গমাইল।

ফেনী আসন সংখ্যা কত?

২৬৫নং আসন, ফেনী জেলা অবস্থিত জাতীয় সংসদের ২৬৫নং আসন। ফেনী জেলা হলো দেশের জাতীয় সংসদের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার একটি।

ফেনী থেকে ঢাকা কত কিলোমিটার?

ফেনী থেকে ঢাকা দুরত্ব হচ্চে ১৬১ কিলোমিটার।

ঢাকা থেকে ফেনী বাস ভাড়া কত?

ঢাকা থেকে ফেনী বাস প্রতি সিট এর ভাড়া ৩৫০ টাকা। বর্তমানে এই ভাড়াটি নেওয়া হয়।

চট্টগ্রাম থেকে ফেনী ভাড়া কত?

চট্টগ্রাম থেকে বেনাপোল ভায়া ফেনীর ভাড়া ১৪৪০ টাকা,
পদ্মা সেতুর ভাড়া ১৬৭১ টাকা, ভায়া চট্টগ্রাম থেকে ফেনী কুমিল্লার ভাড়া ১৮৫৮ টাকা।

ফেনী থেকে কক্সবাজার যেতে কত সময় লাগে?

এইটা সম্পূর্ন নির্ভর করে যানবাহনের উপর। যাইহোক আমরা জানি ফেনী থেকে কক্সবাজার দুরত্ব ২৩৬.৭ কিলোমিটার। তাই বলা যাই ফেনী থেকে কক্সবাজার যেতে সময় লাগে ৫ ঘন্টা ৪০ মিনিট।

অলংকার থেকে ফেনী কত কিলোমিটার?

যারা জানেন না তারা জেনে নিন অলংকার মোড় থেকে ফেনী মহিপালের দূরত্ব ৮৯ কি. মি। আরো জেনে নিন অলংকার মোড় থেকে স্টার লাইন বাসে মহিপালের ভাড়া ১৫০ টাকা(নন এসি)।

চট্টগ্রাম থেকে ফেনী কত কিলো?

চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে ফেনীর দুরত্ব প্রায় ৯৭ কিলোমিটার।

ফেনী জেলার উপজেলা

ফেনী জেলার মোট ৬ টি উপজেলা সেইগুলি হলো। ফেনী সদর উপজেলা ( ১৯৭.৩৩ বর্গ কিলোমিটার ), সোনাগাজী উপজেলা ( ২০৫.০৭ বর্গ কিলোমিটার ), দাগনভূঞা উপজেলা ( ১৬৫.৮৪ বর্গ কিলোমিটার ), ছাগলনাইয়া উপজেলা ( ১৩৩.৪৯ বর্গ কিলোমিটার ), পরশুরাম উপজেলা ( ৯৭.৫৭ বর্গ কিলোমিটার ), ফুলগাজী উপজেলা ( ৯৯.০৩ বর্গ কিলোমিটার )।

ফেনী জেলার নদীর নাম

ফেনী জেলার ৬টি নদীর নাম নিচে দেওয়া হলোঃ

  • হল ফেনী নদী
  • মুহুরী নদী
  • ছোট ফেনী নদী
  • কহুয়া নদী
  • সিলোনিয়া নদী
  • কালিদাস পাহালিয়া নদী।

ফেনী জেলার পূব নাম কি?

ফেনীর ফেনী জেলার পূব নাম ছিল "শমসের নগর"। ফেনী নদীর নামানুসারে ফেনী জেলার নামকরণ করা হয়।

ফেনী জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

ফেনী জেলার শিক্ষা সাক্ষরতার হার ৫৯.৬০%। নিচে দেওয়া হলো ফেনী জেলার কয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেই সম্পর্কে। আপডেট জানতে উপরে কিছু লিঙ্ক দেওয়া আছে এইগুলিতে ক্লিক করে জেনে নিন।

  • বিশ্ববিদ্যালয়ঃ ১টি
  • ডিগ্রী কলেজঃ ১১টি
  • উচ্চ মাধ্যমিক কলেজঃ ১০টি
  • ক্যাডেট কলেজঃ ১টি (বালিকা)
  • শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রঃ ১টি
  • নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ঃ ১৯টি
  • কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঃ ৭টি
  • কম্পিউটার ইনস্টিটিউটঃ ১টি
  • মাদ্রাসাঃ ৯৭টি
  • মাধ্যমিক বিদ্যালয়ঃ ১৫৫টি
  • পিটিআইঃ ১টি
  • প্রাথমিক বিদ্যালয়ঃ ৫২৮টি
ফেনী জেলা কেন বিখ্যাত

ফেনী জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত

প্রথমে বলছিলাম চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যে অবস্থিত এই ফেনী জেলা। যাইহোক আমরা উপরে আরো অনেক তথ্য জানতে পেরেছি। এই গুলো হলো ফেনী জেলার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। এরপরেও আরো কিছু তথ্য আছে ফেনী জেলা সম্পর্কে যেইগুলো আপনাদের জানা প্রয়োজন। তাহলে জেনে নিন এই তথ্য গুলি।

৭ নভেম্বর ১৯৮৩ সালে ফেনী জেলা প্রতিষ্টা করা হয়েছিল। ফেনী জেলার পূর্বের নাম ছিল শমসের নগর। ফেনী জেলার নাম রাখা হয় নদীর নামানুসারে। এই জেলার মোট আয়তন ৯২৮.৩৪ বর্গকিমি এবং ৩৫৮.৪৩ বর্গমাইল।

২০১১ সালের তথ্য অনুযায়ী ফেনী জেলার মোট জনসংখ্যা ১৪,৯৬,১৩৮ জন। এই জেলার পোস্ট কোড ৩৯০০। ফেনী জেলার মোট আয়তন ৯২৭.৩৪ বর্গ কিলোমিটার।

ফেনী জেলার মোট ৫৪০ টি মৌজা, ৫ টি পৌরসভা, ৪৩ টি ইউনিয়ন, ৬ টি উপজেলা, ৬ টি থানা, ৫৪৬ টি গ্রাম রয়েছে।

ফেনী জেলার অর্থনীতির কথা বলতে গেলে। এই জেলার কৃষি ও প্রবাসী এই দুটি মানুষের প্রধান পেশা।

ফেনী জেলায় ১১৪টি কমিউনিটি ক্লিনিক, ১৯টি ইউনিয়ন উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ৩৩টি ইউনিয়ন পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে। এই ছাড়াও রয়েছে ১টি মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র, ১টি হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, ২টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্স, ১টি ডায়াবেটিক হাসপাতাল ইত্যাদি। ( ২০২০ সালের তথ্য অনুযায়ী )। ভবিষ্যতে আরও অনেক হাসপাতাল হতে পারে এই আপডেট গুলো জানতে উপরে কিছু লিঙ্ক দেওয়া রয়েছে এইগুলিতে ভিজিট করে দেখে নিন।

অন্যান্য আর্টিকেল !!

আমাদের শেষ কথাঃ

এইখানে শেষ হলো আমাদের লেখা "ফেনী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত" এই আর্টিকেলটা। আমরা আশা করি এই আর্টিকেলে সঠিক তথ্য দেওয়া হয়েছে যদিও আমরা কোন ভুল তথ্য দিয়ে থাকি তাহলে ক্ষমা করবেন এবং নিচে কমেন্ট করে আমাদের জানাবেন। আর যারা ফেনীতে বসবাস করেন এবং যারা এই আর্টিকেলটা পড়েছেন তারা ফেনীর বিখ্যাত স্থান বা জাগায় গুলিতে একবার হলেও ঘুরে আসবে অনেক ভালো লাগবে।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
আরো পড়ুনঃ