বমির ট্যাবলেট এর নাম ( Bomir Tablet Name )
বমির ট্যাবলেট এর নাম - প্রিয় বন্ধুরা এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব বমির ট্যাবলেট এর নাম ( bomir tablet name ) সম্পর্কে। আমাদের সবার কম বেশি হলেও বমি হয়ে থাকে অথবা বমি বমি অনুভব হয়ে থাকে। তবে বমির সমস্যা বেশির ভাগ সময় দেখা যায় ভ্রমণ করলে। বমি কোনো রোগ নয় এইটি আমাদের অসচেতনতার কারনে হয় এবং কিছু ক্ষেত্রে প্রকৃতির উপর নির্ভর করে বমি হয়ে থাকে। শরীরের নানা রোগ-ব্যাধি বা অসুস্থতার কারণে বমি হতে পারে। বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা কারনে বমির সমস্যা হয়ে থাকে এই ক্ষেত্রে মেয়েদের ( গর্ভাবস্থায় ) বেশি হয়ে থাকে। যাইহোক বমির ট্যাবলেট এর নাম, বমি থেকে মুক্তির উপায় ইত্যাদি সমস্ত বিষয় জানতে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

সূচিপত্রঃ বমির ট্যাবলেট এর নাম
- বমির ট্যাবলেট এর নাম
- বাচ্চাদের বমির ঔষধের নাম
- বাচ্চাদের বমি দূর করার ঘরোয়া উপায়
- বাচ্চাদের বমির ঔষধের নাম কি?
- বমির ঔষধের নাম বাংলাদেশ
- বমি কেন হয়?
- বমি হলে কি খাবার খাওয়া উচিত?
- বমি হলে কি খাবার খাওয়া উচিত না?
- বমির জন্য সেরা ট্যাবলেট কোনটি?
- বমি থেকে মুক্তির উপায়
বমির ট্যাবলেট এর নাম
বমির ট্যাবলেট এর নামঃ হায়োসিন, প্রোমিথাজিন, মেকলোজিন, ওনডানসেটরন ইত্যাদি ঔষুধ গুলি ভ্রমণের আগের রাতে ১টি এবং যাত্রার ৩০ মিনিট আগে ১টি করে সেবন করতে পারেন। যায়হোক কার কোন ধরনের ঔষুধ ( medicine ) প্রয়োজন হয় এইগুলি বলা মুশকিল। তাই আপনারা এইসব ওষুধ সেবন করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিবেন। অথবা ঔষুধের দোকানে গিয়ে ঔষুধের দোকানে ( medicine Store ) লোকদের কাছ জিজ্ঞাস করে নিতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ মহিলাদের কোমর ব্যাথার কারন?
যাইহোক নিচে আরো কিছু বমির ট্যাবলেট এর নাম ( Bomir Tablet Name ) দেওয়া হয়েছে। আমরা অনেকে দূরে কোথায় ভ্রমন করতে গেলে সাথে বমির ট্যাবলেট / ঔষুধ রাখতে চাই, আপনিও যদি চান তাহলে নিচের ঔষুধ গুলির নাম দেখে নিন। যাইহোক সবার বমির ট্যাবলেট এর নাম জানা দরকার। নিচে দেওয়া হলো বমির ট্যাবলেট এর নামঃ
- Name : Company : Price
- Domiren : Renata : 3 Tk
- Omidon : Incepta : 3 Tk
- Motigut : Square : 3.50 Tk
- Vomitop : Navana : 2 Tk
- Apidone : Team Farma : 2 Tk
উপরের এই বমির ট্যাবলেট গুলির নাম নোট করে রাখুন। আশা করি এই ঔষধ গুলি সম্পর্কে সবাই কম বেশি জানেন। যাইহোক যদি আমরা কোন ভুল ঔষধ সম্পর্কে বলে থাকি তাহলে দয়া করে নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন। আর আমাদের বলা এই বমির ট্যাবলেট গুলি কিনার আগে আপনি ঔষধের দোকানের লোকদের থেকে জিজ্ঞাস করে নিতে পারেন।
বাচ্চাদের বমির ঔষধের নাম

বাচ্চাদের বমির ঔষধের নাম বলা খুবই মুশকিল। বাচ্চাদের বমির ঔষধ খাওয়ানোর আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। কারন বাচ্চারা ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে ঐ সময় তাদের হজম প্রক্রিয়া ও আস্তে আস্তে অনেক উন্নতি হতে শুরু করে। ফলে বাচ্চাদের বমি হওয়াটা স্বাভাবিক। এমন অবস্থায় টেনসন করার দরকার নেই। তার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে চলতে হবে। বেশি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কিন্তু বাচ্চাদের ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ খাওয়ানো যায় না।
সঠিক সময়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ঔষধ খাওয়ালে আশা করা যায় বাচ্চারা খুব দ্রুতই বমির সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে। অনেক সময় দেখা যায় বাচ্চারা এমন হয়ে যায় বমি করতে করতে খিঁচুনি শুরু হয়, হাত পা উল্টে যাই,এবং অস্বাভাবিক আচরণ করে থাকে তাই বমির খারাপ লক্ষণ দেখলে সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
বাচ্চাদের বমি দূর করার ঘরোয়া উপায়
বাচ্চারা যদি হাল্কা হাল্কা বমি করে থাকে সেই ক্ষেত্রে ঘরোয়া উপায়ে বাচ্চাদের বমি দূর করা যায়। তার জন্য বাচ্চাকে আদার রস, লবঙ্গ, পুদিনার রস, পিঁয়াজ এবং আদার রসের সংমিশ্রণ ব্যবহার, ল্যাভেন্ডার অয়েল ব্যবহার, টক জাতীয় কিছু খাবার খেতে দিতে পারেন। বাচ্চাকে শান্ত রাখার চেষ্টা করবেন। বেশি খারাপ অবস্থা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

বাচ্চাদের বমির ঔষধের নাম কি?
বাচ্চাদের বমির ঔষধের এর নাম বলা মুশকিল। তার কারন বাচ্চাদের ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ খাওয়ানো যায় না। তবে ঘরোয়া উপায়ে বাচ্চাদের বমি দূর করা যায় যা উপরে বলা হয়েছে।
বমির ঔষধের নাম বাংলাদেশ
বমির ঔষধের নাম বাংলাদেশঃ হায়োসিন, প্রোমিথাজিন, মেকলোজিন, ওনডানসেটরন, Apidone, Domiren, Motigut, Omidon, Vomitop।
বমি কেন হয়?
বিষাক্ত বা শরীরের জন্য ক্ষতিকর কোনো কিছু খেয়ে থাকলে আমাদের বমি হয়ে থাকে। বিষাক্ত খাবার খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় তার মধ্যে একটি হলো বমি। যাইহোক এরপরেও বমি হওয়ার বিশেষ কিছু কারন রয়েছে সেইগুলি হলোঃ
- বিভিন্ন দীর্ঘমেয়াদি কোন অসুখ হয়ে থাকলে।
- জ্বর হলে।
- গর্ভাবস্থায় বেশির ভাগই বমির লক্ষণ দেখা যায়।
- অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ফলে।
- অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিক কিংবা বদহজমের কারণে।
- দূরদূরান্তে ভ্রমন করতে গেলে যানবাহন চালার সময়।
- মাইগ্রেনজনিত মাথা ব্যথা
- অতিরিক্ত ওষুধ সেবন
- অতিরিক্ত মদ্যপান
- অতিরিক্ত আহার
- অ্যাসিড রিফ্ল্যাক্স বা পেটে এসিডিটিজনিত সমস্যা
- অতিমাত্রায় মানসিক চাপ
- ভীতি
- পয়জনাস কোনো খাবার খেয়ে ফেলা
- ফুড এলার্জি
- পেটের আলসার
- গলব্লাডারে সমস্যা
- লিভারের সমস্যা
- পেটে প্রদাহ বা গ্যাস্ট্রাইটিস
- তীব্র বা ঝাঁঝালো গন্ধযুক্ত পদার্থের ঘ্রান নাকে প্রবেশ করার ফলে
- বাওয়েল অবস্ট্রাকশন
- তীব্র কোষ্ঠকাঠিন্য বা কনস্টিপেশন
- এপেনডিসাইটিস ইত্যাদি
উপরের এই লক্ষণ গুলি হলো সাধারন লক্ষণ। এরপরেও আরো অনেক কারনে বমি হয়ে থাকে। এইটা আশা করি আপনারা বুজতে পারবেন। তবে শারীরিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যা কারনে বমি হয়ে থাকে যেমনঃ শিশু এবং গর্ভবতী মহিলাদের বমি ইত্যাদি। ঘন ঘন বমি হলে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়বে। ঘন ঘন বমি হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
বমি হলে কি খাবার খাওয়া উচিত?
বিভিন্ন সমস্যার কারনে বমি হয়ে থাকে। যাইহোক বমি হওয়াটা স্বাভাবিক। এখন জেনে নিন বমি হলে আমাদের কি খাবার খাওয়া উচিত।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সত্যিকারের ভালোবাসা বুঝার উপায়।
বমি হলে আমাদের টক জাতীয় কিছু খাবার উচিত। বমি হওয়ার ফলে আমাদের শরীর অনেক সময় দুর্বল হয়ে যায় ফলে আমরা ঠিকমতো কিছু করতে পারি না। তাই আপনি চাইলে ২-৩ টি বরফের টুকরো খেতে পারেন অথবা ঠান্ডা পানি পান করতে পারেন। শুধু ঠান্ডা সাদা পানি পান করবেন অন্যান্য কোন ঠান্ডা জাতীয় খাবার খাবেন না।
আরো পড়ুনঃ ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, বরিশাল, কক্সবাজার, গাজীপুর, চাঁদপুর, দিনাজপুর, জামালপুর কত কিলোমিটার
বমি হলে এক গ্লাস কমলার জুস বানিয়ে পান করলে বমি বমি ভাব দূর হবে। বমি হওয়ার পরে ঠান্ডা দই খেলে পেটের অস্বস্তি ভাব ও অস্থিরতা দূর করে ফলে বমি থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
বমি হলে কি খাবার খাওয়া উচিত না?
বমি হলে আমাদের মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত না। ধূমপান করা উচিত না। মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত না। মশলাযুক্ত খাবার পেটের এসিডিটির সমস্যা সৃষ্টি করে ফলে বমি লক্ষণ আরো বেশি হতে থাকে। বাহিরের খাবার খাওয়া উচিত না। অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত না। বেশি খাবার খাওয়া উচিত না।
বমির জন্য সেরা ট্যাবলেট কোনটি?
বমির জন্য সেরা ট্যাবলেট হলোঃ পেপ্টো-বিসমল এবং কাওপেক্টেট এই ওষুধগুলি পাকস্থলীর আস্তরণ রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং খাদ্যে বিষক্রিয়াজনিত বমি কমাতে সাহায্য করে। এই ছাড়াও বমির জন্য সেরা ট্যাবলেট Omidon, Apidone, প্রোমিথাজিন, মেকলোজিন, ওনডানসেটরন, Vomitop।
বমি করার জন্য কোন ট্যাবলেট খেতে হয়?
Ipecac নির্দিষ্ট ধরনের বিষক্রিয়ার জরুরি চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি বিষের বমি ঘটাতে ব্যবহৃত হয়। যাইহোক এই গুলি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খেলে মৃত্যু নিশ্চিত। তাই আমরা এর জন্য কোন দায়ী নয়।
Vomistop কি জন্য ব্যবহার করা হয়?
Vomistop Tablet বদহজম, বমি বমি ভাব এবং বমির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় । এটি পেট এবং অন্ত্রের মাধ্যমে খাবারের চলাচল বাড়ায়, যার ফলে ফোলাভাব, পূর্ণতা এবং গ্যাস্ট্রিকের অস্বস্তি দূর হয়।
বমির জন্য সিরাপ কি?
Vomikind Syrup হল একটি পেডিয়াট্রিক ওষুধ যা বমি বমি ভাব এবং বমির চিকিৎসায় সাহায্য করে । এটি প্রাথমিকভাবে সার্জারি, কেমোথেরাপি, রেডিওথেরাপি, এবং পাকস্থলী / অন্ত্রের সংক্রমণের সাথে যুক্ত বমি বমি ভাব এবং বমি চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত হয় ।
আমার কখন বমির ট্যাবলেট খাওয়া উচিত?
ভ্রমণ শুরু করার ৩০ থেকে ৬০ মিনিট আগে বমির ট্যাবলেট । আপনার অবস্থার উন্নতি না হলে বা এটি খারাপ হলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
বমি হলে কি দুধ খাওয়া যাবে?
এইটা ঠিক দুধের অনেক উপকারিতা থাকতে পারে, কিন্তু পেট খারাপ হলে বা বমি হলে দুধের কাজ করবে না।
ঘন ঘন বমি হওয়ার কারণ কী?
এটি সাধারণত খাবারের পরপরই অনুভূত হয় এবং বেশিরভাগই খাদ্যে বিষক্রিয়া, অতিরিক্ত খাওয়া, বদহজম, গ্যাস্ট্রাইটিস বা আলসারের কারণে হয় । ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ এর কারনে ঘন ঘন বমি হয়। অ্যালকোহল বা পদার্থ অপব্যবহার কারনেও।
বমি কিভাবে হয়?
বমি আসলে একটি রিফ্লাক্স যা মস্তিষ্কের সংকেতের উপর কাজ করে। এটি শিশু, প্রাপ্তবয়স্ক এবং সব বয়সের বৃদ্ধদের মধ্যে ঘটতে পারে। এখানে জেনে নিন শুধু খাওয়া-দাওয়াই নয়, এই ৮টি কারণেও বমি বমি ভাবের সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত খাওয়া: অতিরিক্ত খাওয়ার ফলেও বমি বমি ভাব হয়, কারণ পরিপাকতন্ত্র সঠিকভাবে খাবার হজম করতে পারে না।
বাচ্চারা বমি করে কেন?
আপনার শিশুর প্রথম কয়েক মাসে, বুকের দুধ খাওয়ানোর ছোটখাটো অসুবিধার ফলে বমি হতে পারে , যেমন রিফ্লাক্স বা অতিরিক্ত পেট ভরা। প্রথম কয়েক মাস পরে, পেটে সংক্রমণের কারণে হঠাৎ বমি হতে পারে, যেমন গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিস ।
বমি থেকে মুক্তির উপায়
বন্ধুরা এখন জেনে নিন বমি থেকে মুক্তির উপায় কি? বমি এইটা স্বাভাবিক একটি বিষয়। আমাদের প্রায় সময় বমি হয়ে থাকে। তাই এইটি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদের কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। সেইগুলি হলোঃ
- গাড়ি/বাসের সামনের দিকে বসুন।
- গাড়ির জানালার পাশে বসার চেষ্টা করুন।
- ভ্রমণের আগে অবশ্যই রাতে পর্যাপ্ত ঘুমাবেন।
- যাত্রার আগে অতিরিক্ত খাবার খাওয়া যাবে না।
- মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
- ভ্রমণের সময় ধূমপান করা যাবে না।
- মনকে শান্ত রাখবেন।
- চলন্ত অবস্থায় শান্ত হয়ে বসে থাকার চেষ্টা করবেন। ঐ সময় গেম খেলবেন না, বই পড়বেন না।
- আদা বা লেবুর চা খেতে পারেন।
- টক খেতে পারেন।
- রাস্তার খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- অস্বাস্থ্যকর খাবার খাবেন না।
- লেবুর রস খাবেন।
- লবঙ্গ জাতীয় খাবার খাবেন।
- আদা খেতে পারেন।
- সবুজ এলাচ খেতে পারেন।
- মনকে ভালো রাখতে বিনোদন মুলক কিছু দেখতে পারেন, যেমন নাটক, ওয়াজ, শিক্ষণীয় ভিডিও। গান দেখা বা শুনা থেকে বিরত থাকুন ( ইসলামে এটি মারাত্বক পাপের কাজ )।
- সমস্যা বেশি হলে বমির ট্যাবলেট খান।
যাইহোক নিজেকে ভালো রাখার চেষ্টা করা হলো সবকিছু। আশা করি বুঝতে পারছেন। প্রিয় বন্ধুরা উপরের নিয়ম গুলি মেনে চলুন ইনশাআল্লাহ বমি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
আমাদের শেষ কথা
এইখানে শেষ হলো আমাদের লেখা "বমির ট্যাবলেট এর নাম" এই আর্টিকেলটা। যাইহোক আমরা আশা করি বমির ঔষধ এর নাম এই আর্টিকেলটা আপনাদের উপকার হয়েছে। যাইহোক ভালো লাগল সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন প্লিজ।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের জন্য কোন চাকরি ভালো?
প্রিয় পাঠক, বমি করা স্বাভাবিক। আমরা প্রায় সময় সবাই কম বেশি বমি করে থাকি বা অনুভব করে থাকি। তবে একটা কথা খেয়াল রাখবেন বমি করা স্বাভাবিক বিষয় হলেও এইটা কিন্তু মারাত্বক রূপ ধারন করতে পারে বিশেষ করে গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে এইটি বেশি হয়ে থাকে। যার ফলে আমাদের শরীর অনেকটা দুর্বল হয়ে যায়। বমি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে বমির ট্যাবলেট খেতে পারেন। যাইহোক আমাদের আর্টিকেলটা শেষ পর্যন্ত পড়লে আশা করি বুজে যাবেন।