পটুয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত

পটুয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত - মহিষের দই, বাপ্পি এবং কুয়াকাটা জন্য পটুয়াখালী বিখ্যাত। আমাদের দেশের ১৯ টি উপকূলীয় জেলার মধ্যে পটুয়াখালী অন্যতম। এই জেলায় কুয়াকাটা সবচেয়ে বড় আকর্ষণ। অনেকে মতে পর্যটকদের কাছে পটুয়াখালী "সাগরকন্যা" নামে পরিচিত। এই জেলা বাংলাদেশের “এ”শ্রেণীভুক্ত একটি জেলা। কিছু চরাঞ্চল নিয়ে পটুয়াখালী জেলা গঠিত।

পটুয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত

পটুয়াখালী জেলার প্রচুর সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠা রয়েছে। আমাদের দেশের সবচেয়ে সর্ববৃহৎ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র অবস্থিত এই জেলায়। এই ছাড়াও আমাদের দেশের বিখ্যাত শেখ হাসিনা সেনানিবাস সহ দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম পানি জাদুঘর, দ্বিতীয় সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটা এবং তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা বন্দর এই জেলায় অবস্থিত।

পটুয়াখালী জেলা ১ জানুয়ারী, ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই জেলার জাতীয় সংসদের আসন ৪টি। বর্তমানে এই জেলার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন ( ২০২২-২৩ সালের তথ্য অনুযায়ী )।


পটুয়াখালী জেলার মোট আয়তন ৩,২২১.৩১ বর্গকিমি এবং ১,২৪৩.৭৫ বর্গমাইল। এই জেলার মোট জনসংখ্যা ১৫,৩৫,৮৫৪ ( ২০১১ সালের তথ্য অনুযায়ী )।

এই আর্টিকেলে আপনারা আরো যা যা জানতে পারবেন সেইগুলি হলোঃ পটুয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত, পটুয়াখালী কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত, পটুয়াখালী জেলার ইতিহাস, পটুয়াখালী দর্শনীয় স্থান, পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা, পটুয়াখালীর বিখ্যাত ব্যক্তি, পটুয়াখালী জেলার নামকরণের ইতিহাস, পটুয়াখালী জেলার পোস্ট কোড, পটুয়াখালী কততম জেলা, পটুয়াখালী জেলার থানার নাম, পটুয়াখালী উপজেলা নাম, পটুয়াখালী জেলা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ইত্যাদি সম্পর্কে।

পটুয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত?

পটুয়াখালী জাদুঘর, মৃৎশিল্প, পায়রা সেতু, বাপ্পি এবং কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, পায়রা তাপ বিদ্যুৎ এবং মহিষের দই এর কারনে বিখ্যাত। এই ছাড়াও পটুয়াখালী গোল রসের গুঁড় এর জন্য অনেকটা বিখ্যাত। "সাগরকন্যা" নামের পটুয়াখালী অনেকটা বিখ্যাত।

পটুয়াখালী কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত?

পটুয়াখালী জেলা বাপ্পি এবং মহিষের দই এই খাবারের জন্য বিখ্যাত। এই ছাড়াও পটুয়াখালী আরো অনেক খাবারের জন্য বিখ্যাত। অনেকের মনে এখন প্রশ্ন থাকতে পারে পটুয়াখালী কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত। নিচে আমরা আলোচনা করেছি পটুয়াখালী কোন খাবার জন্য বিখ্যাত সেই সম্পর্কে।

পটুয়াখালী কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত

১. বাপ্পি
২. মহিষের দই
৩. আম
৪. তরমুজ
৫. কাঁঠাল
৬. পেয়ারা
৭. জাম
৮. পেঁপে
৯. কলা
১০. লিচু
১১. লেবু
১২. আনারস
১৩. বাদাম
১৪. নারিকেল

উপরে দেওয়া জাম, পেঁপে,কলা,লিচু,লেবু,আনারস, ইত্যাদি খাবারের জন্য পটুয়াখালী বিখ্যাত।

পটুয়াখালী জেলার ইতিহাস

পটুয়াখালী জেলার নামকরণঃ পটুয়াখালী জেলার নামকরণ নিয়ে তেমন কোনো দালিলিক তথ্য নেই। তাই পটুয়াখালী জেলার নামকরণ সম্পর্কে বলা অনেক দুরূহ ব্যাপার।

মর্তমানে পটুয়াখালী জেলার প্রায় দেড়'শ ( ১৫০ ) বছর চলতেছে। অনেকে দাবি করে দেবেন্দ্র নাথ দত্তের পুরানো কবিতার সূত্র ধরে "পতুয়ার খাল" থেকে পটুয়াখালী নামকরণ করা হয়।


সপ্তদশ শতাব্দীতে দক্ষিণাঞ্চল প্রায় জনশূন্য হয়ে পড়েছিল এই সময় পটুয়াখালী শহর এলাকা ছিল সুন্দরবন এবং পটুয়াখালী শহর এলাকা নদীর উত্তর পাড়ে ছিল লোকালয়। এই ছাড়াও উত্তর পাশে ছিল লোহালিয়া নদী যার বর্তমান নাম লাউকাঠী নদী এবং পায়রা নদীর ভাড়ানী খাল।

পর্তুগীজ জলদস্যুরা ভাড়ানী খাল দিয়েই এসে গ্রামের পর গ্রামে চালাত অত্যাচার ও লুণ্ঠন। অনেক কষ্ট দিত অসহায় মানুষদের। সবাই সেই সময় পটুয়াখালী কে পতুয়ার খাল বলত। কয়েক বছর আগে থেকে এই পতুয়ার খাল থেকে পটুয়াখালী বলে উৎপত্তি হয়।


অনেকের মতে বলা হয়েছে পটুয়াখালী তে পটুয়ার দল বাস করত বলে এর নাম রাখা হয় পটুয়াখালী। সেই সময় পটুয়ার দলরা নিপুণ হাতে মৃৎপাত্র তৈরি করত। এই গুলো থেকে বিভিন্ন ধরনের ধরনের পট বা ছবির সন্নিবেশ ঘটাত।

আবার অনেকে বলে থাকে পটুয়া থেকে পটুয়াখালী নামের উৎপত্তি হতে পারে।

পটুয়াখালী জেলা করণঃ ১৮১২ সালে বেটির শাসন আমলেই অর্থাৎ ১৮০৭ সালে বরিশালের প্রথম জজ-ম্যাজিস্ট্রেট হয়ে আসেন মিঃ বেটি তার সময় পটুয়াখালীকে নিয়ে গঠন করা হয় মির্জাগঞ্জ থানা।


এরপর আলাদা ভাবে ৪টি মুন্সেফী চৌকি বরিশালে স্থাপন করা হয় ১৮১৭ সালে। ৪টি মুন্সেফী চৌকি স্থাপনের কারন ছিল দেওয়ানী শাসন প্রসারের জন্য। এই চারটি মুন্সেফী চৌকি হলোঃ

বাউফল
কাউখালী
মেহেন্দিগঞ্জ
কোটের হাট চৌকি

ব্রজমোহন দত্ত তিনি বাউফল চৌকির প্রথম মুন্সেফ হয়ে আসেন। এরপর ১ জুন ১৮৬০ সালের দিকে বাউফল থেকে চৌকি স্থানান্তর করা হয় লাউকাঠীতে। এই চৌকিরও মুন্সেফ ছিলেন ব্রজ মোহন দত্ত।

পটুয়াখালী দর্শনীয় স্থান

নিচে আমরা আলোচনা করেছি পটুয়াখালী ৩৬টি বিখ্যাত বা দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে।

পটুয়াখালী দর্শনীয় স্থান

  • কুয়াকাটা
  • কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান
  • কুয়াকাটা ইকোপার্ক
  • শ্রীরামপুর জমিদার বাড়ি
  • মহেন্দ্র রায়ের জমিদার বাড়ি
  • কানাই বলাই দিঘী
  • হযরত ইয়ার উদ্দিন খলিফার মাজার
  • শেখ রাসেল শিশু পার্ক
  • পটুয়াখালী শহীদ আলাউদ্দিন শিশু পার্ক
  • ঘসেটি বিবির মসজিদ
  • কমলারানীর দিঘি
  • পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
  • কুয়াকাটা রাখাইন পল্লী
  • সীমা বৌদ্ধ বিহার
  • বীজ বর্ধন খামার
  • পায়রা বন্দর
  • পানি জাদুঘর
  • পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ
  • শের-ই-বাংলার দাদার পৈতৃক বাড়ি
  • পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্ৰ
  • লতিফ মিউনিসিপ্যাল সেমিনারী
  • কালাইয়া প্রাচীন বন্দর
  • শৌলা পার্ক
  • তমিরুদ্দিন আউলিয়ার মাজার
  • মদনপুরার মৃৎশিল্প
  • কালিশুরী ইসাখার মসজিদ
  • ঝাউতলা পটুয়াখালী সদর
  • কুয়াকাটা রাখাইনপল্লী
  • সোনারচর
  • জাহাজমারা
  • তুফানিয়ার চর
  • মনিপাড়া মৎস খামার
  • জাহাজমারা সমুদ্র বিলাশ
  • চর আন্ডা
  • পায়রা সেতু

পটুয়াখালী জেলার বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা

১. মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম মনজুর
২. সিরাজ উদ্দীন আহমেদ 
৩. ক্যাপ্টেন মেহেদী আলী ইমাম - পটুয়াখালীর কমান্ডার
৪. জহির শাহ আলমগীর - সহঅধিনায়ক

পটুয়াখালীর বিখ্যাত ব্যক্তি

  • আব্দুল বাতেন তালুকদার
  • মাহবুবুর রহমান তালুকদার
  • আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন
  • শাহজাহান মিয়া
  • মোহাম্মদ কেরামত আলী
  • তানিয়া আহমেদ
  • ওয়াসিমুল বারী রাজীব
  • বিজরী বরকতউল্লাহ
  • সোহাগ গাজী
  • কেএম নুরুল হুদা
  • কামরুল ইসলাম রাব্বি
  • বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম বি,ডি হাবিব উল্লাহ
  • আলতাফ হোসেন চৌধুরী
  • নুরুল হক নুর
  • ফয়েজ আহম্মদ
  • আব্দুল মালেক
  • আ. স. ম. ফিরোজ
  • এস এম শাহাজাদা
  • মহিব্বুর রহমান মহিব
  • অহনা রহমান লাকি
  • রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
  • গোলাম মাওলা রনি

তথ্য সূত্রঃ উইকিপিডিয়া!

পটুয়াখালী জেলার নামকরণের ইতিহাস

পটুয়াখালী জেলার নাম সম্পর্কে বিভিন্ন মতামত রয়েছে। পটুয়াখালী এর আগে এই জেলার স্থানীয় লোকেরা এর নামকরণ করেছিলেন "পাতুয়ার খাল" কয়েক বছর পর এর নাম রাখা হলো পটুয়াখালী। বর্তমানে যা আমরা পটুয়াখালী নামে চিনি।


বলা হয়েছে সপ্তদশ শতাব্দীর শুরুতে এই অঞ্চলে নিয়মিত আক্রমণ চালাত পর্তুগিজ জলদস্যুরা। তখন তারা এই জেলার নাম রাখে পাতুয়ার খাল। পরবর্তীতে এইটি হয় পটুয়াখালী।

অনেকে মতে এই জেলা বা অঞ্চলে সর্বপ্রথম স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেছিলেন অস্ট্রিক বংশোদ্ভূত লোকেরা। 

পটুয়াখালী জেলার পোস্ট কোড

জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ পটুয়াখালী সদর
উপকার্যালয়ঃ পটুয়াখালী সদর
পোস্ট কোডঃ ৮৬০০

জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ সুবিদখালী
উপকার্যালয়ঃ সুবিদখালী
পোস্ট কোডঃ ৮৬১০

জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ পটুয়াখালী সদর
উপকার্যালয়ঃ মৌকরণ
পোস্ট কোডঃ ৮৬০১

জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ পটুয়াখালী সদর
উপকার্যালয়ঃ রহিমাবাদ
পোস্ট কোডঃ ৮৬০৩


জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ বাউফল
উপকার্যালয়ঃ বাউফল
পোস্ট কোডঃ ৮৬২০

জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ বাউফল
উপকার্যালয়ঃ বাগাবন্দর
পোস্ট কোডঃ ৮৬২১

জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ বাউফল
উপকার্যালয়ঃ বীরপাশা
পোস্ট কোডঃ ৮৬২২

জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ বাউফল
উপকার্যালয়ঃ কালীশুরী
পোস্ট কোডঃ ৮৬২৩

জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ বাউফল
উপকার্যালয়ঃ কালাইয়া
পোস্ট কোডঃ ৮৬২৪

জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ গলাচিপা
উপকার্যালয়ঃ গলাচিপা
পোস্ট কোডঃ ৮৬৪০

জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ গলাচিপা
উপকার্যালয়ঃ গাজীপুর বন্দর
পোস্ট কোডঃ ৮৬৪১


জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ পটুয়াখালী সদর
উপকার্যালয়ঃ দুমকী
পোস্ট কোডঃ ৮৬০২

জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ খেপুপাড়া
উপকার্যালয়ঃ খেপুপাড়া
পোস্ট কোডঃ ৮৬৫০

জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ দশমিনা
উপকার্যালয়ঃ দশমিনা
পোস্ট কোডঃ ৮৬৩০

জেলাঃ পটুয়াখালী
থানাঃ খেপুপাড়া
উপকার্যালয়ঃ মহীপুর
পোস্ট কোডঃ ৮৬৫১

পটুয়াখালী কততম জেলা?

পটুয়াখালী বাংলাদেশের একটি“”শ্রেণীভুক্ত জেলা ( উপজেলা সংখ্যানুসারে )। 

পটুয়াখালী জেলার থানার নাম

পটুয়াখালী জেলাতে ৯টি থানা রয়েছে। পটুয়াখালী জেলার ৯টি থানার নামঃ

১. কলাপাড়া
২. মহিপুর
৩. গলাচিপা
৪. দশমিনা
৫. দুমকি
৬. পটুয়াখালী সদর
৭. বাউফল
৮.মির্জাগঞ্জ
৯. রাঙ্গাবালী

পটুয়াখালী উপজেলা নাম

পটুয়াখালীতে ৮টি উপজেলা রয়েছে। পটুয়াখালী ৮টি উপজেলার নামঃ

১. কলাপাড়া
২. গলাচিপা
৩. দশমিনা
৪. দুমকি
৫. পটুয়াখালী সদর
৬. বাউফল
৭. মির্জাগঞ্জ
৮. রাঙ্গাবালী

পটুয়াখালী জেলা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

পটুয়াখালী জেলা ১ জানুয়ারী, ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। পটুয়াখালী জেলার আয়তন ৩,২২১.৩১ বর্গকিমি এবং ১,২৪৩.৭৫ বর্গমাইল। পোস্ট কোড ৮৬০০ ( উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ )।

পটুয়াখালী জেলার শিক্ষা

পটুয়াখালী জেলার সাক্ষরতার হার ৬৫% ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী। পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ এই দুটি কলেজ রয়েছে এই জেলায় উচ্চ শিক্ষার জন্য। পটুয়াখালীতে ৩ টি স্কুল রয়েছে। সেইগুলি হলোঃ

১. পটুয়াখালী সরকারি জুবিলী উচ্চবিদ্যালয়৷
২. পটুয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
৩. লতিফ মিউনিসিপ্যাল সেমিনারি,পটুয়াখালী।


এইগুলি ছাড়াও আরো অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে উইকিপিডিয়া থেকে।

পটুয়াখালী জেলার জনসংখ্যার উপাত্ত

পটুয়াখালী জেলার মোট জনসংখ্যা ১৫,৩৫,৮৫৪ জন ২০১১ সালের আদমশুমারি তথ্য অনুযায়ী। এই ১৫,৩৫,৮৫৪ জনের মধ্যে মহিলা ৭,৮২,৪১৩ জন এবং পুরুষ ৭,৫৩,৪৪১ জন। আর ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এই জেলায় মোট পরিবার ৩,৪৬,৪৬২টি।

পটুয়াখালী জেলার উৎপাদিত ফল

পটুয়াখালী এই জেলার অনেক ধরনের ফল রয়েছে তার মধ্যে তরমুজ বেশি হয়ে থাকে এই জেলার মধ্যে। অনেকে মতে এই জেলাকে তরমুজের বাড়িও বলা হয়। এই ছাড়াও বাংলাদেশে শতকরা ৬০ ভাগ ডাল সারা দেশে যায় পটুয়াখালী জেলা থেকে। পটুয়াখালী জেলার উৎপাদিত ফলঃ

  • আম
  • তরমুজ
  • কাঁঠাল
  • পেয়ারা
  • জাম
  • পেঁপে
  • কলা
  • লিচু
  • লেবু
  • ত্বীন ফল
  • আনারস
  • বাদাম
  • নারিকেল
  • কমলালেবু

পটুয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত - শেষ কথা

এইখানে শেষ হলো আমাদের লেখা "পটুয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত" এই আর্টিকেলটা। পটুয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত এই আর্টিকেলের মধ্যে কোন ভুল তথ্য থাকলে নিচে "Add Comment" এই লেখাতে ক্লিক করে আমাদের জানান।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
আরো পড়ুনঃ